শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেনী - শীতের সকাল অনুচ্ছেদ

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ খুঁজছেন? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য উপকারী হতে চলেছে। আজকের এই আর্টিকেলে শীতের সকাল অনুচ্ছেদ শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেণী শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২০০ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ৩০০ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ৫০০ শব্দের এবং শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০০ শব্দে নিয়ে আলোচনা করব। 
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ - শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেণী
শীতের সকাল এই অনুচ্ছেদটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শীতের সকাল এই অনুচ্ছেদটি পরীক্ষাতে আসতে পারে। তাই শীতের সকাল অনুচ্ছেদটি দেখে নাও। নিচে দেখো শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ 200 শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেনী এবং শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০০ শব্দের।

পেজ সূচিপত্র: শীতের সকাল অনুচ্ছেদ

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেনী

ঋতু বৈচিত্রের দেশ বাংলাদেশ। এদেশ বারবার তার রং ও সৌন্দর্য তাকে বদলায় এবং বিভিন্ন রূপে ফিরে আসে আমাদের মাঝে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যতা যেন আমাদেরকে মুগ্ধ করে। গরমের তীব্র তাপ পেরিয়েই আসে শীতের স্নিগ্ধতা। কুয়াশা চাদর প্রকৃতির মাঝে মুড়ি দিয়ে আসে শীত। এই সময় শীতের কুয়াশায় ঢাকা থাকে সমস্ত প্রকৃতি। সূর্যের আলো দেখার জন্য যেন ঘোর অপেক্ষায় বসতে হয়।

বাইরে কনকনে শীত এবং ঘাসের ডগায় মুক্তার মত শিশির। এই সবকিছু মিলে প্রকৃতি যেন কেমন থমকে দাঁড়ায়। শীতকালে গ্রামের সৌন্দর্য যেন আরো বেড়ে যায়। সকালে উঠেই গরম চায়ের সাথে মুড়ি। কিংবা দাদীর হাতের দুধ পিঠা, চিতই পিঠা, পাটি সাপটা। শীতকালে শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি মজা হয়, গ্রামের সকালে উঠে বাইরে কনকনে শীত। শিশিরে ভেজা গাছপালা, সবুজ স্নিগ্ধতা। আহা মন যেন জুড়িয়ে যায়। 

গ্রামাঞ্চলের শীতের সকাল সত্যি মুগ্ধকর। গ্রামাঞ্চলের শীতের সকালের সৌন্দর্যতা অতুলনীয়। এই যেন এক অসীম সৌন্দর্যের ডালি। তবে গ্রামের তুলনায় শহরে সেভাবে শীতের সৌন্দর্যতা লক্ষণীয় নয়। শীতকালে গ্রামের আশেপাশে বিভিন্ন দোকানে পাড়ায় পিঠা বিক্রি হয়। গবাদি পশু পাখিরা গৃহেই থাকে। সকাল হলেই রোদ উঠলে ছেলেমেয়েরা রোদ পোহাতে বসে যায়। একসাথে কতই না গল্প হাসি ঠাট্টা। 

এসব কিছু মিলেই জীবন। তবে শীতকাল সমিতি আমাদের জন্য মুগ্ধকর হলেও হতদরিদ্র মানুষের সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী হয়। কনকনে শীতের মধ্যে তাদের রাস্তায় দিন কাটাতে হয়। নাই কোন গাথা নাই কোন বালিশ নাই কোন কম্বল। এমনকি তাদের ভালো গরম পোশাকও নেই। এই শীতের তীব্রতার মধ্যে তারা মৃতপ্রায়। শহরেও কথাটা গ্রাম হাতে ধরে মানুষগুলো সব জায়গাতেই অবহেলিত এবং ভুক্তভোগী।

প্রিয় পাঠক আশা করছি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেনী সম্পর্কে বুঝতে পেরেছো। তোমরা যারা দ্বিতীয় শ্রেণীর স্টুডেন্ট রয়েছ তোমাদের জন্য এই শীতের সকাল অনুচ্ছেদটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই মন দিয়ে মুখস্ত করো। এই অনুচ্ছেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এইজন্য অনুচ্ছেদের একটি স্ক্রিনশট নিয়ে নাও তারপর খাতায় নোট করে রেখে দাও।

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের 

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের খুঁজছো? তাহলে নিচে দেখো শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের আশা করছি এই ছোট্ট অনুচ্ছেদে তোমার পছন্দ হবে। এই ছোট্ট অনুচ্ছেদটি সহজে মুখস্ত করা যায়। চলো দেখে আসি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের।

ঋতু বৈচিত্রের দেশ বাংলাদেশ হেমন্তর পরে আগমন হয় শীতের। শীতের সময় মাঠে ঘাটে গাছ পালায় মুক্তোর মত শিশির জ্বলজ্বল করে। প্রকৃতির স্নিগ্ধতায় গা যেন কেমন শিউরে ওঠে। বাইরে কোন কোণে ঠান্ডা। অনেকে বাসায় পাত্রের মধ্যে আগুন জ্বালিয়ে ঘর গরম রাখে। আবার অনেকেই কাঁথা থেকে যেন বেরেতেই চায় না। শীতের স্নিগ্ধতা আমাদের প্রত্যেকের মন কেড়েছে।

অন্যান্য ঋতুর তুলনায় শীত ঋতু অনেকটাই আলাদা। গরমকালের গরমের তীব্রতার পর মানুষের জীবন যখন বেহাল হয় তখন আগমন হয় শীতের। শীতের স্নিগ্ধতা মানুষের মনে আসার আলো জাগায়। মাঠে-ঘাটে ঘাসে সব জায়গায় ঠান্ডা পানি জমে থাকে। শীতের সকাল যেন অপরূপ সৌন্দর্য তর যিনি নিয়ে আমাদের দিকে চেয়ে থাকে। এই মায়া যেন কোনোভাবেই কাটানোর নয়। 

প্রিয় পাঠক আশা করছি উপরের এই শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের আপনার ভালো লেগেছে। খুবই ছোট এবং আকর্ষণীয় সাথেই সহজ। একবার পড়লেই শীতকালের অনুচ্ছেদ সম্পর্কে আমরা বলতে পারব। আশা করছি ওপরের এই অনুচ্ছেদটি আপনার ভালো লেগেছে এবার চলুন আমরা দেখে আসি ঈদের সকাল অনুচ্ছেদ ২০০ শব্দের।

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২০০ শব্দের

ওপরে দেখলাম আমরা শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের। উপরের অনুচ্ছেদ কি ১ম শ্রেণীর জন্য পারফেক্ট তবে এবার আমরা দেখব শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২০০ শব্দের। এই অনুচ্ছেদে ক্লাস 2 থেকে 4 এর শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করতে পারবে এই নিচের অনুচ্ছেদটি খুবই সহজ। চলো ঝটপট দেখে আসি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২০০ শব্দের। 

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ

হেমন্ত পরে এবং বসন্তের আগে শীতের আগমন হয়। শীতকাল মানেই শুধু আনন্দ। মাঠে ঘাটে ছেলেমেয়েরা একসাথে দল বেঁধে খেলাধুলা করে। ছেলে মেয়েদের খেলার আওয়াজ তাদের হাসিঠাট্টা। গ্রামে যেন আবার প্রাণ ফিরে এসেছে। রাস্তায় আসে পাশে, গ্রামে গ্রামে পিঠা বিক্রি হয়। পিঠার ঘ্রাণে পুরো গ্রাম যেন ভরে থাকে। শীতকালের মাঠে ভেজা ঘাস গুলো তার ডগায় হিরে ও মুক্তার মত জ্বল জ্বলে পানি নিয়ে আমাদের দিকে অপরূপ দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে। 

শীতের এই সৌন্দর্যতা এক দুই লাইনে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। তবে শীতকালে এ সমস্ত সৌন্দর্যতা গ্রামে উপভোগ করা সম্ভব কারণ শহরাঞ্চলের শীতের সৌন্দর্যতা নিয়ে সেভাবে কেউ কৌতূহল নয়। সবাই তাদের নিজেদের কাজ নিয়ে ব্যস্ত। সৌন্দর্যতা উপভোগ করার মত সময় তাদের কাছে নেই। অনেকেই শীতের সৌন্দর্যতা উপভোগ করার জন্য গ্রামাঞ্চলে নানির বাড়ি কিংবা তাদের বাড়িতে বেড়াতে আসে। 

শীতের সকালের সৌন্দর্যতা ব্যাখ্যা করা অসম্ভব। এই যেনো মোহৌসি অপরূপী এক সৌন্দর্যের ডালি। শীতের সকালে রোদ উঠলে ছেলেমেয়েরা রোদে চলে আসে সবাই মিলে বসে একসাথে আড্ডা দেয় এক কাপ চা এবং মুড়ির সাথে। তাতেই নানি ও দাদীর হাতের বানানো পিঠা তো রয়েছেই নানান স্বাদের পিঠা যেন অমৃত। সবাই মিলে একসাথে বসে আড্ডা দেওয়ার সাথেই পিঠা এবং চা ও মুড়ি সবকিছু মিলিয়ে জীবন যেন এক অন্য অধ্যায় যেয়ে পৌঁছেছে।

এই অধ্যায়ের দুঃখের কোন পৃষ্ঠা নেই শুধু সুখ আর সুখ। তবে গ্রাম কিংবা শহরের হতদরিদ্র গরিব মানুষরা এই শীতের ভুক্তভোগী। আমরা যখন সকলে শীতের স্নিগ্ধতা এবং সৌন্দর্যতা উপভোগ করতে ব্যস্ত তখন হতদরিদ্র গরিব মানুষরা একবেলার খাবার জুটাতে অক্ষম হয়ে পড়ে। তাদের কাছে না আছে কোন গরম কাপড় না আছে শীতের কাঁথা। আছে শুধু অশ্রু ভরা চোখ এবং ভাঙ্গা মন।

প্রিয় পাঠক আশা করছি ওপরের এই শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২০০ শব্দের আপনার ভালো লেগেছে এবার চলুন আমরা দেখে আসি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ৫০০ শব্দের। একটু অনুচ্ছেদটি একটু বড় তবে এই অনুচ্ছেটি অনেক সহজ আপনি একবার পড়লেই আশা করছি সুন্দরভাবে লিখতে পারবেন। 

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ৫০০ শব্দের 

বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ তার মধ্যে একটি ঋতু হলো শীত কাল। কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে আসে এই শীতকাল বসন্তের আগে আগমন ঘটে শীতকালের। গরমে যখন তীব্রতা মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলে তখন শীত মানুষের মনে প্রশান্তি দিতে তার স্নিগ্ধ হাওয়া নিয়ে বাংলাদেশের বুকে বয়ে আসে। শীতকালের সৌন্দর্যতা ১ অথবা ২ লাইনে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়।

শীতকালে বাংলাদেশের বুক দিয়ে বয়ে যায় শীতল স্নিগ্ধ হাওয়া। এই স্নিগ্ধ হওয়া মনকে তৃপ্তি দেওয়ার পাশাপাশি প্রকৃতির সৌন্দর্য তাকে আরও বৃদ্ধি করে। মাঠে-ঘাটে ছেলেমেয়েরা গরম পোশাক পরে সবাই একসাথে খেলাধুলা করে। তাদের হইচই আনন্দ উল্লাস যেন গ্রামে আবার আনন্দ ফিরিয়ে দেয়। শীতকালের গ্রামাঞ্চলে বিভিন্ন রাস্তায় শুধু মিষ্টি সুগন্ধ পাওয়া যায়। 

এই মিষ্টি সুগন্ধ কিসের? শীতকালে গ্রামাঞ্চলের রাস্তায় রাস্তায় বিভিন্ন পিঠা বিক্রি করা হয় এই পিঠাগুলো খুবই সুস্বাদু এই পিঠার ঘ্রানে যেন পুরো গ্রাম মই মই করে। গ্রামের বন জঙ্গলে মাঠে-ঘাটে হিরে ও মুক্তার মত জ্বল জ্বলে পানি জমে থাকে। শীতের এই স্নিগ্ধ হাওয়া শুধু মন কেই প্রশান্তি দেয় না মাঝে মাঝে প্রকৃতিকে কেমন অগোছালো করে তোলে।

শীতের এই সৌন্দর্যতাকে উপভোগ করার জন্য অনেকেই শহর থেকে গ্রামে আসেন কারণ শীতের সমস্ত মজা ও সৌন্দর্যতা যেন গ্রামেই আবদ্ধ রয়েছে। গ্রামের মতো শীতে সৌন্দর্যদের শহরে কোথায়। শহরে শুধু বড় বড় বিল্ডিং। তবে গ্রামের শীতকে বরণ করে নেওয়া হয়। শীতের সকালে উঠে এক কাপ গরম চা এবং মুড়ি অথবা বিস্কুট। এই দিনগুলো সত্যি আমাদের জীবনকে আরো স্মৃতিমধুর করে তোলে। 

শীতকালে আমরা মামাবাড়ি কিংবা নানা বাড়ি যাই শীতের সৌন্দর্য তাকে উপভোগ করার জন্য সেখানে শীতের সকালে সবার সাথে বসে আড্ডা দেওয়া। সকালে উঠে শীতের সৌন্দর্য থেকে উপভোগ করা। এই সবকিছুই যেন জীবন। সকালে উঠে নানীর হাতে কিংবা মামীর হাতের বানানো চিতই পিঠা, রস পিঠা, পাটিসাপটা খাওয়া। অন্যান্য ঋতু তুলনায় শীতকালটি আমার কাছে বেশ প্রিয়।

শীতের সকালে ঠান্ডা খেজুরের রস খেতে যেন অমৃত। ঠান্ডা খেজুরের রস যেন আমাদের মনকে তৃপ্তি দেওয়ার পাশাপাশি শরীরে পুষ্টি যোগায়। শীতকালে সবাই বেলা করে উঠতে ভালোবাসে কারণ সকালে বিছানা ছাড়তে যেন মন চায় না। শীতের স্নিগ্ধতা আমাদের প্রত্যেকের মনকে যেন কেড়ে নেয়। এই অপরূপ সৌন্দর্যতা কিভাবে ভুলবো? শীত তার এই অপরূপ সৌন্দর্য তাকে আমাদের মাঝে বিলিয়ে দেয়।

শীতের সকালে ছেলেমেয়েরা রোদ উঠতেই বাইরে সবাই মিলে একসাথে বসে আড্ডা দেয়। শীতের সকালে দাদি অথবা নানীর হাতের দুধ পু, দুধ পিঠা, চিতই পিঠা, পাকুয়ান কিংবা পাটিসাপটা খেতে অমৃত। তবে এই সমস্ত মজা এবং আনন্দ যেন শুধুমাত্র গ্রামেই কারণ শহরে শীতের আগমন নিয়ে কারোর কোন মাথা ব্যথা নেই। সবাই নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত । এইজন্য অনেকেই শীতের আনন্দ এবং সৌন্দর্যতা উপভোগ করার জন্য গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে।

শীতকালে গ্রামের সৌন্দর্যতা যেন আরো ১০ গুণ বেড়ে যায়। শীতকালে গাছে গাছে হাজারো ফুলের বাহার। ঘাসের ডগায় গাছের পাতায় হীরের মত জ্বলজ্বলে শিশির জমে থাকে। ঠান্ডা স্নিগ্ধ হাওয়া আমাদের মনে প্রশান্তি দেয়। শীতকালে বাইরে কনকনে ঠান্ডায় অনেকে ঘরের মধ্যে কিংবা বাসাতে ছোট্ট পাত্রে আগুন জ্বালিয়ে ঘরকে গরম রাখে। বাচ্চারা বাইরে রোদ উঠে সবাই যে রোদের মধ্যে বসে আড্ডা দেয়। শীতকালে গবাধি পশুরাগ গৃহ তেই থাকে। 

তবে শীতকালে সবচেয়ে বেশি বেহাল হয় হতদরিদ্র গরিব মানুষরা। তাদের কাছে শীতের এই সৌন্দর্যতা উপভোগ করার মত সময় নেই তারা নিজেদের আহার যোগারেই ব্যস্ত। কনকনে শীতে তাদের জীবন যেন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে তাদের কাছে না আছে কোন কাঁথা বালিশ না আছে গরম কাপড়। তাদের এক বেলার খাওয়াটুকুই জোটে না। গ্রাম হোক অথবা শহর সব জায়গাতেই হতদরিদ্র গরিব মানুষরা শীতকালে বেহাল হয়। তাই তাদের কাছে শীতকাল এক যেনো যুদ্ধের সমান।

শীতের পরিমাণ যত তীব্র হয় তাদের কষ্ট ঠিক ততই বৃদ্ধি পায়। তাই আমরা প্রত্যেকে চেষ্টা করবো শীতকালে গরীব দুঃখী হতদরিদ্রদের মধ্যে কম্বল কিংবা কাঁথা বিতরণের। প্রিয় পার্থক্য অন আশা করছি ওপরের এই শীতকাল অনুচ্ছেদ ৫০০ শব্দের আপনার ভালো লেগেছে। আজকের এই পোস্টে আমরা শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২০০ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ৫০০ শব্দের এবং শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেণী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।

পাঠকদের কিছু প্রশ্ন 

বাংলাদেশ কয় ঋতুর দেশ?
বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। বাংলাদেশের ছয় ঋতু বিরাজমান। 

শীতকাল কখন আসে? 
বসন্তের আগে শীতকালের আগমন হয়। 

বছরে কয়বার শীতকাল আসে?
বাংলাদেশে বছরে একবারই শীতকাল আসে।

শীতের সকাল অনুচ্ছেদ কোথায় পাবো?
আপনি কি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ খুঁজছেন? তাহলে উপরে দেখুন আমরা আজকের এই পোস্টে শীতের সকাল অনুচ্ছেদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আশা করছি ওপরের শীতের সকাল এই অনুচ্ছেদটি আপনার পছন্দ হবে।

লেখক এর শেষ কথা 

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই পোস্টে আমরা শীতের সকাল অনুচ্ছেদ শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ শব্দের শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ৫০০ শব্দের এবং শীতের সকাল অনুচ্ছেদ ২য় শ্রেনী নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যারা দ্বিতীয় ক্লাসের অথবা তৃতীয় চতুর্থ ক্লাসের শিক্ষার্থী রয়েছে তোমাদের জন্য এই অনুচ্ছেটি সেরা হবে কারণ এই অনুচ্ছেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তোমাদের পরীক্ষা দিয়ে এই অনুচ্ছেদটি আসার সম্ভাবনা রয়েছে তাই এই অনুচ্ছেদটি খুব ভালোভাবে মুখস্ত করে রাখো। উপরের যেই অনুচ্ছেটি তোমার কাছে সহজ লেগেছে কিংবা পড়তে ভালো লেগেছে সে অনুচ্ছেদের একটি স্ক্রিনশট তুলে নাও এবং সেটি খাতায় নোট করে নাও। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে তুমি উপকৃত হয়েছ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url