সরকারি ভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন প্রতিদিন ৫০০ টাকা ভাতা সহ
আপনি কি সরকারিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান? আমাদের আশেপাশে অনেক ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউট রয়েছে কিন্তু কোথায় সরকারি ভাবে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো হয়? সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি প্রতিষ্ঠানে এখন বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এর কাজ শেখানো হবে। যারা সরকারিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখে প্রতিমাসে লক্ষ কোটি টাকা ইনকাম করতে চান, তারা আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ সহ দেখতে থাকুন। আজকের এই পোস্টে আমরা সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ২০২৪, ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৪, সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কবে শুরু হবে এবং ভর্তির যোগ্যতা গুলো কি কি সে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।সরকারিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন প্রতিদিন ৫০০ টাকা ভাতা সহ।
ক্রীড়া ও মন্ত্রণালয় এর অধীনে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সরকারিভাবে শিক্ষার্থীদের কে ফ্রিল্যান্সিং শেখার সুযোগ প্রদান করছেন। বর্তমান সময়ে শিক্ষার্থীর সরকারি চাকরির পেছনে না ছুটে ফ্রিল্যান্সিং করুন ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে নিজের ভবিষ্যৎ কি করে তুলুন। দেশের সরকার পর্যন্ত যুবকদেরকে ফ্রিল্যান্সিং করার প্রতি উৎসাহ প্রদান করছেন এই জন্য তাদের সুবিধার্থে প্রতিটি জেলাতে প্রতিটি অঞ্চলে একটি সরকারি ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউট তৈরি করা হবে সেখানে বিনামূল্যে শিক্ষার্থীরা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবে। আপনারা যারা সরকারিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তারা এই প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহ দেখতে থাকুন।
ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৪
আপনারা যারা ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি হতে চান তাদের জন্য এই ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। গত ২০ এ অক্টোবর প্রথম আলো পত্রিকা থেকে প্রকাশ পায় যে সরকারিভাবে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এবং এ প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ হবে তিন বছর। তিন বছর মেয়াদী এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীরা আবেদন করবেন।
কিন্তু সেখান থেকে যাচাই বাছাই করার পরে শুধুমাত্র 28 হাজার 500 শিক্ষার্থী এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।। প্রতিটি জেলাতে একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়েছে এবং সে প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই প্রতিষ্ঠানে যারা টপ ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন তারা শিক্ষার্থীদের কে প্রশিক্ষণ দেবেন। আমাদের আশেপাশে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছেন যেখানে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো হয় কিন্তু সে সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পন্ন ফেক।
শুধুমাত্র অনলাইনে কাজ শেখানোর নাম করে মানুষের সাথে প্রতারণা করেন এবং তাদের কোর্স করে কোন প্রকার ইনকাম শুরু হয় না। এই জন্য সরকার কর্তৃক নিজে একটি ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান তৈরি করছেন যেখানে শিক্ষার্থীরা কোর্স করে গ্যারান্টি সহ ইনকাম শুরু করতে পারবে। যারা ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে চান এবং বিনামূল্যে কোর্স করছেন তাদের জন্য এই সরকারি ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সবচেয়ে সেরা হবে।
গত ২০ শে অক্টোবর প্রথম আলো থেকে জানা যায় যে আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে এই ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কোর্স শুরু হতে পারে। সেখানে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। কিভাবে কোথায় আবেদন করলে কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন কত বয়স হলে আবেদন করতে পারবেন সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে আজকের এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব তাই মনোযোগ সহ পোস্টে সম্পন্ন দেখতে থাকুন।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কবে শুরু হবে
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হবে। কিন্তু কোথায় হবে এবং কখন থেকে শুরু হবে সে বিষয়ে এখনো কোন ক্লিয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি কিন্তু প্রথম আলো পত্রিকার মাধ্যমে জানা গেছে যে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স চালু হবে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে।
এবং কোর্সে চান্স হবে শুধুমাত্র ২৮ হাজার ৫০০ শিক্ষার সিরাপ এই কোর্সে চান্স পাওয়ার জন্য আবেদন করবে প্রায় দুই থেকে তিন লক্ষ শিক্ষার্থী। তাই আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন এখানে কম্পিটিশন একটু হার্ড হতে পারে। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এর সুবিধা অনেক। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজে কিছু করার দক্ষতা তৈরি করা যায়।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে প্রতিমাসের লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার মধ্যে যদি ইচ্ছা থাকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করার তাহলে ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে আবেদন করুন এবং কোর্সে ভর্তি হয়ে প্রতি মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করুন। ফ্রিল্যান্সিং একমাত্র উপায় যেখানে ঘরে বসে আরামে কোন চাপ ছাড়া ইনকাম করা যায় ।
এটি সরকারি চাকরি করে প্রতি মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করা প্রায় অসম্ভব কিন্তু এখন ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে কলেজে পড়ুয়ার ছাত্ররাও এখন লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। এখন প্রযুক্তি কল্যাণে ঘরে বসে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায়। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কবে শুরু হবে। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হবে।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ২০২৪
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে প্রায় দুই থেকে তিন লক্ষ শিক্ষার্থীরা আবেদন করবে কিন্তু এখানে চান্স হবে ২৮৫০০ শিক্ষার্থীর তাই আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে এখানে চান্স পাওয়া একটু কঠিন হতে পারে তবে হতাশ হওয়া যাবে না। আপনারা যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালো জানেন ভালো জ্ঞান রয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা উপার্জন করতে চান এবং ফ্রিল্যান্সিং কে একমাত্র ক্যারিয়ার হিসেবে তৈরি করতে চান তাদের জন্য এই কোর্সটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই মনোযোগ সহ পোস্টটি সম্পন্ন দেখতে থাকুন। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন জানতে নিচে দেখে নিন সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার নূন্যতম বয়স।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার নূন্যতম বয়স
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার নূন্যতম বয়স ১৮ থেকে ২৩ হতে হবে। বয়স যদি সর্বনিম্ন ১৮ হয় তাহলে এই কোর্সের আবেদন করতে পারবেন আর যদি সর্বোচ্চ ২৩ হয় তাহলে আবেদন করতে পারবেন তবে বয়স 23 এর ওপরে কিংবা 18 এর নিচে হলে এই কোর্সে আবেদন করতে পারবেন না। সরকার স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৩ এর মধ্যে শুধুমাত্র তারাই এই কোর্সে ভর্তি হতে পারবে। তাই বয়স যদি ১৮ নিচে হয় তাহলে অপেক্ষা করুন এবং ১৮ বছর হলে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন করুন।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা কত প্রয়োজন? এইচএসসি কমপ্লিট হয়েছে এমন শিক্ষার্থীরা সরকারি ফ্রিল্যান্সিং করছে আবেদন করতে পারবেন ন্যূনতম যোগ্যতা এইচএসসি পাশ হতে হবে। তবে এসএসসি পাস কিংবা অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা চাইলেই কিন্তু সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
যদি আবেদন করেন তাহলে আপনাদের আবেদন পত্র মনজুর হবে না। এই জন্য নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি পাশ হতে হবে। কারণ ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে কাজ শিখার জন্য ইংরেজি স্কিল ভালো হতে হবে ইংরেজি ভাষায় কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে। আউটসোর্সিং এর কাজ করার জন্য ইংরেজি ভাষায় স্কিল ভালো থাকতে হবে। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা কি। এবার চলুন আমরা দেখে আসি সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ফি কত?
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ফি কত
অনেকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ফি কত? সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য কোন কোর্স ফি প্রদান করতে হবে না এটি সরকার কর্তৃক প্রদান করা হয়েছে। এই জন্য এখানে কোন প্রকার কোর্স ফি না দিয়ে ভর্তি হতে পারবেন এবং বিনামূল্যে কোর্স করতে পারবেন কোর্স শেষ করে প্রতি মাসে আউটসোর্সিং এর কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবে না।
বরং কোর্স করলে ক্লাস করলে সরকার প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের কে ৫০০ টাকা ভাতা দিবেন। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এর সুবিধা অনেক বেশি এখানে কোর্স করলে উল্টো প্রতিদিন গাড়ি ভাড়া এবং খাবার খরচ মিলিয়ে 500 টাকা দেওয়া হবে। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য কোন কোর্স ফি দিতে হবে না এখানে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কোর্স করতে পারবেন। তাই এই সুযোগ হাতছাড়া না করে যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আগ্রহী তারা দ্রুত আবেদন করে ফেলুন।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কত মাসের?
আমরা প্রত্যেকে হয়তো জানি যে প্রতিটি কোর্স তিন মাস থেকে চার মাস মেয়াদের হয়ে থাকে। ঠিক একইভাবে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং এই কোর্সটি তিন মাস চলবে। এই তিন মাসের মধ্যে শিক্ষার্থীরা অনেক কিছু শিখতে পারবেন কিভাবে কাদের সাথে যোগাযোগ করে কোথায় যোগাযোগ করে কাজ করতে হয় সেই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স তিন মাস মেয়াদের।
এই তিন মাসের মধ্যে শিক্ষার্থীদেরকে ৬০০ ঘন্টা ক্লাস করানো হবে এবং এই ক্লাসগুলো করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং বুঝতে পারবেন কিভাবে ফাইবার আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডটকমে আইডি তৈরি করতে হয় এবং সেখানে আউটসোর্সিং এর কাজ করতে হয় সে সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে শেখানো হবে। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কত মাসে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং এই কোর্সটি তিন মাস মেয়াদের এবং এই তিন মাসে সরকার ৬০০ ঘন্টা ক্লাস করাবেন।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ভর্তি প্রক্রিয়া কি?
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ভর্তি প্রক্রিয়া হলো, প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে তারপর দ্বিতীয় পর্যায়ে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে।। লিখিত পরীক্ষা দিয়ে পাস করলে মৌখিক পরীক্ষা দিতে হবে।। মৌখিক পরীক্ষা হলে চূড়ান্ত পরীক্ষায় এইখানে টিকতে পারলে কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সের ভর্তি প্রক্রিয়া একটু জটিল।
এখানে লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীরা আবেদন করবেন এবং তাদের মধ্যে টিকে থাকার জন্য আপনার মধ্যে আগ্রহ থাকা প্রয়োজন। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সের আবেদন ফরম এখনো প্রকাশ করা হয়নি অষ্টম আবেদন ফরমের জন্য এখনো আরো একমাস অপেক্ষা করতে হবে। আগামী ডিসেম্বর মাসে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সের ভর্তি ফরম পাবলিশ করতে পারি সেখানে আবেদন করতে হবে। এই প্রক্রিয়াটি অনলাইনে হবে।
প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে তারপর দ্বিতীয় পর্যায়ে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। লিখিত পরীক্ষাতে পাস করতে পারলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। মৌখিক পরীক্ষাতে টপ ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন প্রশ্ন করতে পারেন যেমন ,'' আপনি কেন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান? এই অবস্থায় অবশ্যই শান্ত থাকতে হবে এবং গুছিয়ে সুন্দর একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
যে উত্তরটি শুনে তারা খুশি হবে এবং আপনাকে এই কোর্সে ভর্তির জন্য বেছে নিবে। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ভর্তি প্রক্রিয়া গুলো কি কি এবার চলুন আমরা দেখে আসি সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে সাপ্তাহে কত দিন ক্লাস হবে?
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে সপ্তাহে কতদিন ক্লাস হবে?
যারা শিক্ষার্থী রয়েছেন পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাদের জন্য এই সুযোগটি হবে সুবর্ণ সুযোগ। এই সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে একজন শিক্ষার্থীকে A -Z সবকিছু শিখিয়ে দেওয়া হবে কিভাবে কোথায় কাজ করতে হবে কি কাজ করলে বেশি টাকা ইনকাম করা যাবে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে শিক্ষার্থীদেরকে এক কথায় পাকাপোক্ত করে দেয়া হবে এই কোর্সের মাধ্যমে। যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আগ্রহ তাদের জন্য এই কোর্সটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স সপ্তাহে ছয় দিন ক্লাস হবে। শুক্রবার ব্যতীত প্রতিদিন ক্লাস করতে হবে এবং প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ক্লাস হবে। এই আট ঘণ্টার মধ্যে মাঝে মাঝে বিরতি দেওয়া হবে। যেমন নামাজ, খাওয়া এবং বিশ্রামের জন্য হালকা বিরতি দেওয়া হবে। অন্যান্য যে কোন ফোর্স সেই সপ্তাহে তিন দিন ক্লাস করানো হয়।
কিন্তু এখন সরকারি ফ্রিল্যান্সিং করছে সাপ্তাহিক ছয় দিন ক্লাস করানো হচ্ছে। গ্যারান্টি সহ শিক্ষার্থীরা সরকারি ফ্রিল্যান্সিং করে আউটসোর্সিং এর কাজ করে প্রতিমাসের লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবে। সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এ সপ্তাহে কতদিন ক্লাস হবে।
শিক্ষার্থীদের কে কত টাকা ভাতা দেওয়া হবে?
অনেকে নিশ্চয় এ বিষয়টি জানতে পেরেছেন যে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং করেছে শিক্ষার্থীদেরকে নিয়মিত ৫০০ টাকা দেওয়া হবে। এই কোর্সে ভর্তি হলে এবং নিয়মিত ক্লাস করলে প্রতিদিন ক্লাসে ২০০ টাকা যাতায়াত খরচ এবং ৩০০ টাকা খাবার খরচ দেওয়া হবে। যেহেতু এটি সরকারি কোর্স এবং দিনে ৮ ঘন্টা এখানে ক্লাস করতে হবে।
এই জন্য যাতায়াত এবং খাবার খরচ সর্বমোট ৫০০ টাকা দেওয়া হবে। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য কোন ফি প্রদান করতে হবে না কিংবা কোন অর্থ প্রদান করতে হবে না উল্টো তারা আপনাকে প্রতিদিন ৫০০ টাকা ভাতা দিবেন। সুপ্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন শিক্ষার্থীদের কে কত টাকা ভাতা দেওয়া হবে।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে আবেদন করার নিয়ম
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ৭ম ব্যাচে ভর্তির সময়সীমা শেষ এখন ৮ম হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। অষ্টম ম্যাচে ভর্তি হওয়ার জন্য এখনো কোনো প্রকার আবেদন ফরম পাবলিশ করা হয়নি। আশা করা যাচ্ছে আগামী এক মাসের মধ্যে সরকারী ওয়েবসাইট থেকে অষ্টম ব্যাচের ভর্তির আবেদন পত্র প্রকাশ করা হবে। প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
অনলাইনে নিজে নিজে বাসায় বসে আবেদন করতে পারবেন অথবা কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের কে লিখিত পরীক্ষার জন্য মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠিয়ে দেওয়া হবে। লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে পারলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সামনে বসে আপনাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করবে। তাদের সামনে খুবই স্পষ্ট ভাষায় উত্তর দিতে হবে। কবে মৌখিক পরীক্ষা এবং লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সেই বিষয়ে জানতে এই ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন আমরা যে কোন তথ্য পেলেই আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আশা করা যাচ্ছে যে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রথম ক্লাস অনুষ্ঠিত হবে।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখে কত টাকা ইনকাম করা যাবে?
অনেকের মনে এ প্রশ্ন জাগতে পারে যে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখে কত টাকা ইনকাম করা যাবে? সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখে কি প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যাবে? না। লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করার জন্য অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং পরিশ্রম করতে হবে লক্ষ টাকা ইনকাম করা একদিনে সম্ভব নয় বিশেষ করে অনলাইনে যদি লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান
তাহলে আপনাকে অসীম ধৈর্যের অধিকারী হতে হবে। এবং নিয়মিত কাজ করতে হবে। বিশেষ করে মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার জন্য ধৈর্যশীল হতে হবে এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা কাজে অনেক পাকা কিন্তু কাজ পায় না। মার্কেটপ্লেসে ভালো কাজ জানতে হবে।
এবং ক্লায়েন্টের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে আর মার্কেটপ্লেসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ইংরেজি ভাষায় কথা বলা। মার্কেটপ্লেসে একে অপরের সাথে ইংরেজি ভাষায় কথা বলতে হবে এজন্য ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা খুব ভালো থাকা জরুরী। এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যে ফ্রিল্যান্সিং শিখে একজন ব্যক্তি মাসে কত টাকা ইনকাম করে?
একজন ব্যাক্তি মাসে কত টাকা ইনকাম করে এই এটি নির্ভর করে তার স্কিলের উপর এবং সময়ের উপর। একজন ব্যক্তির যত সময় পর্যন্ত মার্কেটপ্লেসে কাজ করবে তার ইনকামের হার ততই বাড়বে এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের ইনকাম বেশি হয়। মনে করুন আপনি দিনে পাঁচটি লোগো ডিজাইন করেছেন।
এবং একজন অভিজ্ঞ দিনে দুইটি লোগো ডিজাইন করেছে। আপনার লোগো তুলনায় সে দুটি লোগো দাম অনেক বেশি হবে কারণ তার লোগো অনেক বেশি কোয়ালিটি ফুল সুন্দর। এইজন্য কাজ যত বেশি ভালো হবে ইনকামের হার তত বেশি হবে এবং কাজের পাশাপাশি সময় নির্ভর করে। আপনি যত সময় পর্যন্ত দিনে কাজ করবেন তত বেশি ইনকাম হবে।
ফ্রিল্যান্সারদের ইনকাম কখনো এক লক্ষ হয় কিংবা দুই লক্ষ হয় এটি ক্লিয়ার বলা যায় না কারণ অনেক মাসের ফ্রিল্যান্সারদের মাসে তিন থেকে চার লাখ টাকা ইনকাম হয় আবার কোন মাসে ৮০০০০ টাকা ইনকাম হয়। একজন ফ্রিল্যান্সারের ইনকাম নির্ভর করে তার কাজের ওপর এবং সময়ের ওপর। কার যত ভালো হবে যত সময় পর্যন্ত সে কাজ করবে ইনকামের হার তত বেশি হবে। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখে কত টাকা ইনকাম করা যায়?
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন FAQ
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কে শেখাবে?
বাংলাদেশের টপ ফ্রিল্যান্সাররা সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শেখাবেন। এখানে প্রতিটি অভিজ্ঞ ব্যক্তি রয়েছেন যারা আপনাদের ফ্রিল্যান্সার তৈরি করার জন্য দিনে আট ঘন্টা পরিশ্রম করবেন।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা ফি দিতে হবে?
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কোন অর্থ প্রদান করতে হবে না বরং আপনি নিয়মিত ক্লাস করলে প্রতিদিন আপনাকে তারা ৫০০ টাকা ভাতা দিবে। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কোন প্রকার অর্থ দিতে হয় না এখানে শুধুমাত্র দিনে 8 ঘন্টা ক্লাস করতে হবে এবং খাবার খরচ ও যাতায়াত খরচ মিলিয়ে সরকার প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকা ভাতা দিবেন।
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কত মাসের কোর্স?
সরকারি ফ্রিল্যান্সিং তিন মাসের কোর্স। তিন মাসের কোর্সের নিয়মিত ছয় দিন ক্লাস হবে এবং ৬০০ ঘন্টা শিক্ষার্থীদের কে ক্লাস করানো হবে। এই ৬০০ ঘণ্টায় শিক্ষার্থীরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারবে এবং কিভাবে কোথায় কাজ করলে কত টাকা ইনকাম করা যায় সেই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।
উপসংহার : সরকারি ভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন প্রতিদিন ৫০০ টাকা ভাতা সহ
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দেখলাম সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ২০২৪ সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ২০২৪ কবে শুরু হবে সরকারি ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার নূন্যতম যোগ্যতা কত এবং সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি নূন্যতম বয়স কত সে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আজকে এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করলাম।
যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান ফ্রিল্যান্সিং শিখে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান তাদের জন্য এই সুযোগটি হবে সুবর্ণ সুযোগ সম্পন্ন বিনামূল্যে এখন সরকার শিক্ষার্থীদের কে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এখানে টপ ফ্রিল্যান্সারের শিক্ষার্থীদের কে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে শেখাবেন কিভাবে কোথায় কাজ করতে হবে কি কাজ করে ইনকাম করতে হবে সেই সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।
এই সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করে শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে অন আসে লক্ষ কোটি টাকা ইনকাম করতে পারবে কারণ এই কোর্সটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই কোর্সের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু শিখানো হয়। তিন মাস মেয়াদের এই কোশ্চেন সাপ্তাহিক ছয় দিন ক্লাস অনুষ্ঠিত হবে এবং প্রতিদিন আট ঘন্টা ক্লাস হবে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ক্লাস করতে হবে। সরকারি ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউটে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করলে তাদেরকে নিয়মিত ৫০০ টাকা ভাতা দেওয়া হবে। ২০০ টাকার যাতায়াত ভাড়া এবং ২০০ টাকা খাওয়ার খরচ দেওয়া হবে। তাই সুযোগটি হাতছাড়া না করে দ্রুত আবেদন করে ফেলুন।
ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url