এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়? খাওয়ার নিয়ম জানুন

এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়? এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, এন্টাসিড প্লাস এর কাজ এবং এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে। আজকের এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করব। ভুল নিয়মে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে কিডনির ক্ষতি হয় তাই সঠিক নিয়মটি দেখে নিন। 
এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়
এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার পূর্বে আপনাকে জানতে হবে যে, এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম কি এবং এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা সমূহ কি? ও এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ কি। 

পেজ সূচিপত্র: এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়? খাওয়ার নিয়ম জানুন

    ভূমিকা     

বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি ওষুধের মধ্যে একটি হল এন্টাসিড। আপনারা অনেকেই হয়তো এ নামটি এর আগেও শুনেছেন। এন্টাসিড ও এন্টাসিড প্লাস হলো একটি জনপ্রিয় গ্যাসট্রিক ঔষধ যার শুধুমাত্র হজম শক্তিকে উন্নত করতে এবং গ্যাসের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। 

আমরা অনেকেই গ্যাসের সমস্যা দূর করতে এবং হজম শক্তিকে উন্নত করতে এন্টাসিড প্লাস  ও এন্টাসিড এই ট্যাবলেট সেবন করে থাকি। এন্টাসিড সাধারণ গ্যাসের চিকিৎসা ব্যবহার করা হয় এবং গ্যাসের সমস্যা অনেক তীব্র থাকলে এন্টাসিড প্লাস এই ট্যাবলেট সেবন করা হয়। নিচে দেখে নিন এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সমূহ। 

এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা

আপনি কি জানেন এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা কি এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের ফলে কি কি উপকারিতা সমূহ লাভ করা সম্ভব? অ্যান্টাসিড এটি একটি জনপ্রিয় গ্যাস্ট্রিক ঔষধ যা গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসা ব্যবহার করা হয় এবং বুকে জ্বালাপোড়া ও পেটে তীব্র ব্যথা থেকে বাঁচতে 

এন্টাসিড এই ট্যাবলেট টি সেবন করা হয় আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা জানবো এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সমূহ কি কি এবং কিভাবে এই ট্যাবলেট সেবন করলে এর পরিপূর্ণ উপকারিতা সমূহ লাভ করতে পারব।
  1. এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের ফলে পেটে জমে থাকা গ্যাস দূর হয়।
  2. এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে পেটের জ্বালাপোড়া এবং বুকের জ্বালাপোড়া দূর হয়। 
  3. গ্যাস থেকে সৃষ্টি পেটের অম্লীয় ভাব পেট ফেঁপে থাকা এবং পেটের ফোলা ভাব দূর করতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা হয়। 
  4. এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে পেটের অস্বস্তি ভাব দূর হয়
  5. গ্যাস থেকে সৃষ্টি বমি বমি ভাব দূর হয়।
  6. গ্যাস থেকে সৃষ্টি মাথাব্যথা দূর করতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা হয়।
  7. এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। 
  8. অতিরিক্ত ভারি খাবার সেবনের পর পেট ফেঁপে থাকা এবং পেটের ভারী ভাব দূর করতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা হয়। 
  9. এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের ভারী ভাব কমে যায়। 
  10. হজম শক্তিতে গন্ডগোল দেখা দিলে পেটে গ্যাস তৈরি হয় যা দূর করতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা হয়। 
  11. গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেটের পাঁজরের নিচে তীব্র ব্যথা দূর করতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা হয়। 
এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে উপরোক্ত এই উপকারিতা সমূহ লাভ করা যায়। এন্টাসিড ট্যাবলেট একটি গ্যাস্ট্রিক ঔষধ হিসেবে পরিচিত থাকলেও এই এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে পেটের ব্যথা বুকের ব্যথা দূর হয় এবং হজম শক্তি উন্নত হয় পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ও দূর হয়। এটি পেটের অস্বস্তিকে রোধ করতে সাহায্য করে।

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার উপকারিতা সম্পর্কে এবার চলুন ঝটপট দেখে নেওয়া যাক এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে কি হয় অথবা antacid tablet এর কাজ কি। 

antacid tablet এর কাজ কি

আপনি কি জানেন antacid tablet এর কাজ কি? ইতিমধ্যে আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন এই ট্যাবলেট এর কার্য প্রণালী সম্পর্কে এই ট্যাবলেটই সেবন করার ফলে কি কি উপকারিতা সমূহ লাভ করা যায়? antacid tablet ট্যাবলেট সেবন করার ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয় হজম শক্তি উন্নত হয় পেটের অম্লীয় ভাব দূর হয় পাশাপাশি এটি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে। 
  • antacid tablet সেবন করলে দুর্বল হজম শক্তি উন্নত হয়। 
  • antacid tablet এর কাজ হল পেট ফেঁপে থাকা পেটের ফোলা ভাব দূর করা। 
  • antacid tablet এর কাজ হল আলসার কমানো এবং পেপটিক আলসার রোধ করা। 
  • antacid tablet এর কাজ হল ডায়েজেশন প্রক্রিয়াকে আরও সহজতর করে তোলা।
  • antacid tablet সেবন করার ফলে পরিপাক ক্রিয়া আরও দ্রুতগতির হবে এতে হজম শক্তি ভালো থাকবে। 
  • antacid tablet পেটের রিফ্লাক্স কমাতে সাহায্য করে।
  • antacid tablet সেবন করার ফলে পেটে মিচমিচানো ভাব এবং পেটের তীব্র ব্যথা দূর হয়।
  • গ্যাস থেকে তৈরি থাকা পেটে ব্যথা মাথা ব্যথা এবং বমি বমি ভাব দূর করতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা হয়।

antacid tablet এর কার্যপ্রণালী সম্পর্কে ওপরে আলোচনা করলাম এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে উপরের এই উপকারিতা গুলো লাভ করা যায়। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি গ্যাস্ট্রিক ঔষধের মধ্যে একটি হল অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট এবং অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন antacid tablet এর কাজ কি সেই সম্পর্কে। এবার চলুন ঝটপট দেখে আসি এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়?

এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়? 

আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন যে এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম কি? এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়? কিভাবে এন্টাসিড ট্যাবলেট খেলে পরিপূর্ণ উপকারিতা লাভ করা সম্ভব? অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট অবশ্যই সঠিক নিয়মে খেতে হবে অনেকেই হালকা একটু পেটে ব্যথা অথবা গ্যাসের সমস্যা দেখা দিলে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করেন। 

আবার হাত পায়ে ব্যথা অনুভূত হলেই অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করেন এবং মনে করেন এই ট্যাবলেট সেবন করলে ব্যথা দূর হবে কিন্তু এ ধারণা গুলো সম্পন্ন ভুল আপনারা হয়তো জানেন না অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে অকালে কিডনি অকেজ অথবা বিকল হয়ে পড়তে পারে এজন্য অতিরিক্ত এন্টাসিড অথবা এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। 

শুধুমাত্র প্রয়োজনেই যেমন অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যা তৈরি হলে বুকে এবং পেটে জ্বালা করে অনুভূত হলে সেক্ষেত্রে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে পারেন। এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার প্রথমে আপনাকে জানতে হবে এই ট্যাবলেট চুষে খেতে হয় নাকি পানির সাথে খেতে হয়?
  • এন্টাসিড ট্যাবলেট হালকা গরম পানির সাথে সেবন করতে হয় এতে পরিপূর্ণ উপকারিতা লাভ করা যায়। 
  • অতিরিক্ত ঠান্ডা পানির সাথে এন্টাসিড অথবা অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে এর গুনাগুন সমূহ নষ্ট হয়। 
  • সর্বদা খাবার গ্রহণের পর এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে হবে এতে খাবারের পর পেট ভার হয়ে থাকা অথবা পেট ফেঁপে থাকা দূর হবে এবং হজম শক্তি আরও উন্নত হবে।
  • কখনোই খাবার গ্রহণের পূর্বে এন্টাসিড অথবা এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না। 
এন্টাসিড ট্যাবলেট চুষে খাওয়া যাবেনা। হালকা গরম পানির সাথে এই ট্যাবলেট সেবন করতে হবে তবে পানির সাথে ঘুরিয়ে অথবা গুঁড়ো করে ভেঙে খাওয়া যাবে না। সাধারণ ট্যাবলেট এর মত হালকা গরম পানির সাথে এই ট্যাবলেট খেতে হবে এতে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। 

অনেকেই ট্যাবলেট ভেঙে গুঁড়ো করে খেতে পছন্দ করেন আবার অনেকেই ট্যাবলেট চুষে খেতে পছন্দ করেন কিন্তু এন্টাসিড ট্যাবলেট চুষে খেলে এর উপকারিতা সমূহ লাভ করা সম্ভব হবে না তাই এন্টাসিড এবং এন্টাসিড প্লাস এই দুইটি ট্যাবলেট পানির সাথে খেতে হবে। মনে রাখবেন অতিরিক্ত ঠান্ডা পানির সাথে খেলে এর গুনাগুন নষ্ট হবে। তাই হালকা গরম পানির সাথে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের নিয়মবিধি সম্পর্কে এই ট্যাবলেটটি চুষে খাওয়া যাবে নাকি? এন্টাসিড ট্যাবলেট চুষে খাওয়া যাবেনা এটি পানির সাথে খেতে হবে এবং হালকা গরম পানির সাথে খেলে বেশ উপকারিতা সমূহ লাভ করা যাবে এবার চলুন ঝটপট দেখে নেওয়া যাক এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম। 

এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম 

আপনি কি এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন যেকোনো ট্যাবলেট অথবা মেডিসিন যদি সঠিক নিয়মে সেবন করা না হয় তাহলে এর উপকারিতা সমূহ লাভ করা যায় না পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তের শিকার হতে হয় তাই প্রথমে জানতে হবে যে এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম কি।

খাবার গ্রহণের পর এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। অনেকেই খাবারের আগে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করেন যা সম্পূর্ণ ভুল প্রক্রিয়া। খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে এর অম্লীয় ভাব আলসার সৃষ্টি করবে। 
  • এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের পূর্বে হালকা গরম পানি গ্লাসে রাখতে হবে এবং গরম পানির সাথে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে বেশি উপকারী সমূহ লাভ করা যায়। 
  • এন্টাসিড ট্যাবলেট তখন সেবন করতে হবে যখন পেটে জ্বালাপর অনুভূত হবে অথবা পেট ফেঁপে থাকবে কিংবা গ্যাসের কোন লক্ষণ বোঝা যাবে।
  • অযথাই ব্যথা উপশম করতে কিভাবে বা মাথাব্যথা দূর করতে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সেবন করা যাবে না।
  • যদি অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকে তাহলে নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট সময় বের করতে হবে এবং সেই সময়ে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সেবন করতে হবে। 
  • একদিনে সর্বোচ্চ দুইটি অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা যাবে অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে অকালে কিডনি বিকল অথবা অকেজ হয়ে পড়তে পারে। 
  • দীর্ঘদিন থেকে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে তাই কখনোই কোনো মেডিসিন দীর্ঘকাল পর্যন্ত সেবন করা যাবে না। 
  • এন্টাসিড ট্যাবলেট দিনে ২ টি সেবন করা যেতে পারে। 
  • সর্বদা খাবার গ্রহণের পর অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। 
ওপরের এই কয়েকটি নিয়ম মেনে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে আশা করছি এর উপকারিতা সমূহ লাভ করতে পারবেন এবং ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে পারবেন। অনেকেই অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে অকালে কিডনি রোগে ভুগছেন। 

কিডনি রোগ অত্যন্ত জটিল রোগ কিডনি মানুষের ছাঁকনির স্বরূপ কাজ করে কিন্তু যখন অতিরিক্ত পরিমাণ এন্টাসিড অথবা এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা হয় তখন এটি সরাসরি ক্লিনিকের ক্ষতিগ্রস্ত করে যার ফলে কিডনির তার স্বাভাবিক কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে এবং কিডনির সমস্যা তৈরি হয় অকালে কিডনি অকেজো হয়ে পড়ে।

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার নিয়ম সম্পর্কে এবং অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট চুষে খেতে হয় নাকি সে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আসা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা, এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয় নাকি এবং এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ কি পাশাপাশি এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সমূহ কি কি।

অ্যান্টাসিড এটি একটি জনপ্রিয় গ্যাস্ট্রিক ঔষধ যা গ্যাসের সমস্যাকে দূর করতে সাহায্য করে। গ্যাসের সমস্যা দূর করতে এবং পেটের অম্লীয় ভাবকে দূর করতে এন্টাসিড ও এন্টাসিড প্লাস ঔষধ সেবন করা হয়। অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে পেটের ফাঁপা ভাব, পেটের ফুলে থাকা ভাব, পেট ব্যথা মাথাব্যথা এবং গ্যাসের প্রভাব দূর হয় পাশাপাশি হজম শক্তি আরো উন্নত হয়।

আপনার অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন এন্টাসিড ট্যাবলেট অতিরিক্ত সেবন করার ফলে কোন ক্ষতি হয় নাকি? অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট যদি সেবন করেন তাহলে এটি অকালে আপনাকে কিডনিকে অকেজো করে ফেলবে। 

পাশাপাশি হজম শক্তিতে গন্ডগোল দেখা দিবে। আজকের এই প্রতিবেদনে শুধুমাত্র অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করলাম আশা করছি আপনারা সকলে আজকের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url