ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম A - Z জানুন
ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আজকের এই পোস্টে আমরা ফেয়ার এন্ড লাভলী এর উপকারিতা, ফেয়ার এন্ড লাভলী অপকারিতা, ফেয়ার এন্ড লাভলী দাম এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের ফলাফল সম্পর্কে আলোচনা করব।
বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি স্কিন কেয়ার ব্রান্ড হলো ফেয়ার এন্ড লাভলী। ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহার করার ফলে কি কি উপকারিতা এবং অপকারিতা পাওয়া যায়? সে বিষয়ে জানতে এ পোস্টটি সম্পূর্ণ দেখতে থাকুন। চলুন ঝটপট দেখে নেওয়া যাক ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম, ফেয়ার এন্ড লাভলী এর উপকারিতা, ফেয়ার এন্ড লাভলী অপকারিতা, ফেয়ার এন্ড লাভলী দাম।
পেজ সূচিপত্র : ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম A - Z জানুন
ভূমিকা
যে কোন ফাংশন অথবা অনুষ্ঠানের ঝটপট তৈরি হওয়ার জন্য ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ত্বককে ডিপ ক্লিন করতে সাহায্য করে এবং এটি ত্বকের ভেতর থেকে যাবতীয় ময়লা দূর করে। ত্বককে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ব্যবহৃত একটি প্রোডাক্ট হল ফেয়ার এন্ড লাভলী। ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এর তুলনায় ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম বেশি জনপ্রিয় এবং এটি কম বেশি প্রত্যেকেই ব্যবহার করে কিন্তু অনেকে হয়তো জানে না, যে ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম কি।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম
আপনি কি জানেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম কি? সঠিক নিয়মে যে কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার না করলে উপকারিতা পাওয়া যায় না এজন্য প্রতিটি প্রোডাক্ট সঠিক নিয়মে ব্যবহার করতে হবে। ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম সমূহ নিচে দেওয়া রয়েছে দেখে নিন।ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ হাতের সাহায্যে নিয়ে ত্বকে আলতো ভাবে এপ্লাই করতে হবে। ত্বকের সাথে ফেস ওয়াশ ডলাডলি কিংবা ঘষাঘষি করা যাবে না। সরাসরি বাড়ির সাহায্যে ত্বকে বাবুল তৈরি করতে হবে এবং ধুয়ে ফেলতে হবে।
অনেকে ফেসওয়াশ নিয়ে ত্বকে অতিরিক্ত ডলাডলি এবং পাশাপাশি করেন। যার ফলে ত্বকে দাগ পড়ে যায়। এইজন্য সঠিক নিয়মে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এবং ফেস ওয়াশ ব্যবহার করার নিয়ম জানতে হবে, প্রথমেই চলুন দেখে নেওয়া যাক ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ব্যবহারের নিয়ম কি।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেস ওয়াশ ব্যবহারের নিয়ম কি
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেস ওয়াশ ব্যবহারের নিয়ম হলো প্রথমে অল্প পরিমাণ হাতে নিতে হবে এবং সরাসরি হাতের সাহায্যে ত্বকে এপ্লাই করতে হবে। অনেকে ফেসওয়াশ নিয়ে শক্ত কাপড় কিংবা তোয়ালের সাহায্যে ত্বকে ঘষাঘষি করেন।
কখনো কোন মোটা কাপড় কিংবা গামছার সাহায্যে ত্বকে কোনো ফেসওয়াস কিংবা সাবান ডলাডলি করা যাবে না। আলতোভাবে হাতের সাহায্যে নিয়ে আস্তে আস্তে ত্বকে ফেসওয়াশ ব্যবহার করে, ময়লা দূর করতে হবে। যে কোন ফেসওয়াস ত্বকে ব্যবহার করার মূল কারণ হলো ত্বক থেকে ময়লা দূর করা।
সারাদিন বাইরে কাজের পর ত্বকে প্রচুর ময়লা জমে যায় যা ত্বকের ভেতর পর্যন্ত প্রবেশ করে এই ময়লা কে দূর করার জন্য একটি ভালো মানের ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে হবে যা ত্বকের ভেতর থেকে যাবতীয় ময়লাকে দূর করবে এবং ত্বককে ফ্রেশ ও ব্রাইট দেখাবে।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে সহজেই ত্বকের ভেতর থেকে ময়লা দূর হয় ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ সঠিক ভাবে ব্যবহার করার নিয়ম হলো:
- ফেসওয়াশ ব্যবহার করার পূর্বে প্রথমে পানির সাহায্যে ত্বক ধুয়ে ফেলতে হবে। শীতকালে অতিরিক্ত গরম পানি অথবা অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি ত্বকে ব্যবহার করা যাবে না।
- হালকা গরম পানির সাহায্যে প্রথমে ত্বক ধুয়ে ফেলতে হবে।
- হালকা হাতের সাহায্যে ত্বকে ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন।
- হাতে চারটি আঙ্গুলের সাহায্যে ফেসওয়াশ ত্বকে মাসাজ করুন এতে ত্বকের ভেতরে পরে ফেসওয়াশ প্রবেশ করবে এবং ভেতর থেকে ময়লা দূর করবে।
- ফেসওয়াশ ত্বকে অতিরিক্ত ঘষাঘষি করা যাবে না এটি ত্বকের দাগ তৈরি করবে।
- তারপর দুই থেকে তিন মিনিট ত্বকে ম্যাসাজ করা হলে পানির সাহায্যে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে বেশি পানি ব্যবহার করতে হবে। এতে ব্রণ কম হবে এবং দাগ উঠে যাবে।
- ত্বকে ফেসওয়াশ ব্যবহার করার পরে একটি ভালো মানের টোনার ব্যবহার করতে হবে এতে ত্বকে ph এর মাত্রা ব্যালেন্স থাকবে।
ত্বকে বেশি ব্রণের সমস্যা থাকলে Toner ব্যবহার করা খুবই জরুরী। আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন কোরিয়ান স্কিন কিভাবে করব? স্কিনকে তাদের মত চকচকে এবং গ্লোয়িং কিভাবে করব? ত্বককে সুন্দর করার জন্য ত্বকের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরী।
যে কোন জিনিসের যত্ন নেওয়া না হলে সেই জিনিসটি নষ্ট হয়ে যায়। ঠিক একইভাবে শুধুমাত্র সাবান এবং ফেসওয়াশ ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক ধীরে ধীরে রুক্ষ শুষ্ক হতে থাকবে এবং ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হবে। তাই ত্বককে সুন্দর করার জন্য টোনার মশ্চারাইজার এবং শুথিং জেল ব্যবহার করা খুবই জরুরী।
উপরের এই নিয়মে যে কোন ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে ফেসওয়াশের সমস্ত উপকারিতা লাভ করতে পারবেন ফেসওয়াশ ব্যবহার করার ফলে ত্বকের ভেতর থেকে ময়লা দূর হয়। যখন ত্বকের ভেতর থেকে ময়লা দূর হবে তখন ত্বকে ব্রণ কম হবে এবং ত্বক থেকে দাগ দাগালী কমে যাবে তৈলাক্ত ভাবও কমে যাবে। এবার চলুন দেখে আসা যাক ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করার মূল উদ্দেশ্য হলো ত্বককে সুন্দর দেখানো। যে কোন ফাংশনে অথবা অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে ঝটপট তৈরি হওয়ার জন্য ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করা হয়। এটি ত্বকে ইনস্ট্যান্ট গ্লো এবং ব্রাইটনেস দেয়। যে কোন অনুষ্ঠানে ঝটপট 5 থেকে 10 মিনিটের মধ্যে তৈরি হওয়ার জন্য এই ক্রিমটি ব্যবহার করা হয়।
এছাড়া এখন শিক্ষার্থীরা স্কুলে অথবা কলেজে যাওয়ার আগে তোকে ইনস্ট্যান্ট গুলো এবং হোয়াইটনেস এর জন্য ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করেন। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম কোম্পানি এটি দাবি করেন যে, এই ক্রিমটি ব্যবহার করার ফলে পেজ ধীরে ধীরে ব্রাইট হয়ে ওঠে।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের প্রথমে ত্বক ভালোভাবে ফেসওয়াশ অথবা সাবানের সাহায্যে ক্লিন করে নিতে হবে ত্বকে কোন ময়লা থাকলে সেটি ত্বকের ভেতরে জমে যাবে। এই জন্য ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে ফেস ভালোভাবে ক্লিন করে নিতে হবে।
তারপর দুই আঙ্গুলের সাহায্যে এই ক্রিমটি ত্বকে আলতো ভাবে ব্যবহার করতে হবে। দুই আঙ্গুলে এই ক্রিমটি নিয়ে আলতো ভাবে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। এবং ত্বকে অতিরিক্ত ডলাডলি এবং ঘষাঘষির কখনোই করা যাবে না। ত্বকে আলতোভাবে দুই আঙ্গুলের সাহায্যে ব্যবহার করতে হবে।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে ভালো মানের একটি মশ্চারাইজার ত্বকে ব্যবহার করতে হবে এতে ক্রিমটি খুব ভালোভাবে ত্বকের সাথে মিশে যাবে। এছাড়াও এখনতো শীতকালে শীতকালে তাপ পুষ্প শুষ্ক হয়ে যাবে তাই উস্কো শুষ্ক ত্বককে নরম মসৃণ ও তরতাজা করতে মশ্চারাইজার ব্যবহার করা খুবই জরুরী।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করা যাবে না দিনে ২ থেকে ৩ বার ব্যবহার করতে পারবেন এবং অল্প পরিমাণে দুই আঙ্গুলের সাহায্যে নিয়ে তাকে ব্যবহার করতে হবে। অনেকেই হাতের পাঁচ আঙ্গুলের সাহায্যে ক্রিম ব্যবহার করেন। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল পদ্ধতি।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে। এই নিয়ম অনুসারে ক্রিম ব্যবহার করলে পরিপূর্ণ উপকারিতা লাভ করতে পারবেন। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম অতিরিক্ত ব্যবহার করা যাবে না। অল্প পরিমাণে ক্রিম নিয়ে ত্বকে আলতোভাবে ব্যবহার করতে হবে।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর উপকারিতা
আপনি কি জানেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর উপকারিতা সমূহ কি কি? ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর আশ্চর্যজনক উপকারিতা রয়েছে যা শুনলে আপনি অবাক হতে বাধ্য হবেন। ফেয়ার এন্ড লাভলি ক্রিম এ ইউ ভি প্রোটেকশন দেওয়া রয়েছে যা আপনার ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাবে এবং ত্বকে রোদের কালো দাগ পড়তে বাধা দিবে।
বাইরে রোদে ঘুরাঘুরি করার ফলে ত্বকের রোদের একটি কালো দাগ পড়ে যায় যা দেখতে খুব বিশ্রী লাগে। এছাড়াও রোদ ত্বকের জন্য খুব বেশি ক্ষতিকর রোধের ক্ষতিকারক রশ্মি ত্বকের পোর অথবা ছিদ্র গুলোকে আরো বড় করে দেয় এবং চোখের নিচে কালো ডার্ক স্পট তৈরি করে।
এজন্য বাইরে যাওয়ার পূর্বে তাকে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করতে হবে এটি ত্বকে সানবার্ন দূর করবে এবং ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাবে। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর আরো বহু উপকারিতা রয়েছে জানতে নীচে দেখে নিন।
- ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক ইনস্ট্যান্ট উজ্জ্বল ফর্সা হয়।
- ত্বক গ্লোয়িং হয়।
- ত্বকে ছোট ছোট দাগ গুলো হাইড হয়ে যায়।
- ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমে যায়।
- ত্বকে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বক আরো নরম মসৃণ ও তরতাজা হয়।
- শীতকালে ত্বকের রুক্ষ শুষ্কতা কমে যায়।
- ত্বকে চামড়া ফাটা সমস্যা দূর হয়।
- ত্বকে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকের জীবাণু ও ময়লা দূর হয়।
- ত্বকে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা ভাব দেয়।
- ত্বকে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বকের বড় বড় ছিদ্রগুলো হাইড হয়ে যায়।
- এই ক্রিমটি ব্যবহার করলে ত্বক এর পিএইচ এর মান ব্যালেন্সে থাকে এবং ত্বক শীতল হয়ে থাকে।
- ত্বকে আরও টানটান করে এবং ত্বক থেকে বলিরেখা অথবা বয়সের ছাপ কে দূর করে।
- ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বকের তৈলাক্ত এবং উস্ক শুষ্ক ভাব দূর হয় ত্বক প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা ও উজ্জ্বল মনে হয়।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করার ফলে উপরের এই উপকারিতা গুলো লাভ করা যায়। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর জন্য খুবই উপকারী এটির ত্বকের ভেতর থেকে নরম ও মসৃণ করে ত্বক থেকে বলিরেখা অথবা বয়সের ছাপ দূর করে। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমে যায় এবং ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল ও গ্লোয়িং মনে হয়।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের বহু উপকারিতা রয়েছে। এ ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর সবচেয়ে মজার একটি ব্যাপার হলো এটি যে কোন স্কিনে ব্যবহার করা যায়। যেমন অয়েলি স্কিন, সেনসিটিভ স্কিন এবং ড্রাই স্কিনের ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহার করতে পারবেন অতিরিক্ত ত্বকে এর সমস্যা থাকলে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করলে অতিরিক্ত তেলের সমস্যা দূর হবে।
আরো দেখুন: white tone cream এর উপকারিতা জানতে চান?
উষ্ক শুষ্ক ড্রাই স্কিনের ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করলে এটি ত্বকের উস্কো শুষ্ক ভাব দূর করবে এবং ত্বকে মশ্চারাইজ ও নরম মুসলিম দেখাবে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর উপকারিতা সম্পর্কে এবার চলুন দেখে আসি ফেয়ার এন্ড লাভলী কখন ব্যবহার করতে হবে?
ফেয়ার এন্ড লাভলী কখন ব্যবহার করতে হবে
ফেয়ার এন্ড লাভলী বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড গুলোর মধ্যে একটি। ফেয়ার এন্ড লাভলী থেকে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি প্রোডাক্ট ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেস ওয়াশ। ফেসওয়াস ব্যবহার করার মূল উদ্দেশ্য হলো ত্বক থেকে ময়লা দূর করা এবং ত্বককে সতেজ রাখা।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ সবসময় ব্যবহার করলে ত্বক উস্কো শুষ্ক হয়ে যাবে এবং ত্বকের মসৃণতা হারিয়ে যাবে যার ফলে ত্বকে ব্রণ তৈরি হবে ব্রণ থেকে কালো দাগ তৈরি হবে অর্থাৎ ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিবে। তাই ত্বককে সুন্দর রাখতে আপনাকে জানতে হবে ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াস কখন ব্যবহার করতে হবে।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ কখন ব্যবহার করতে হবে
আপনি কি জানেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ কখন ব্যবহার করতে হবে? যে কোন ফেসওয়াশ অথবা সাবান সকালে উঠে ত্বককে ক্লিন করার জন্য ব্যবহার করা হয়। সকালে উঠে ত্বকে অতিরিক্ত তেল জমা হয় সেই তেল গুলোকে দূর করার জন্য একটি ভালো মানের ফেসওয়াশ অথবা সাবান ব্যবহার করা খুব জরুরী।
সকালে উঠে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে একটি ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে হবে পাশাপাশি গোসলের সময় ফেস ওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন এবং রাতে ঘুমানোর আগে ফেস ওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। ফেসওয়াশ দিনে সর্বোচ্চ তিন থেকে চার বার ব্যবহার করতে হবে। এর বেশি ব্যবহার করলে ত্বকে শুষ্ক ভাব চলে আসবে এবং ত্বকের ন্যাচারাল মসৃণতা হারিয়ে যাবে।
অতিরিক্ত ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ব্যবহার করার বেশ কয়েকটি অপকারিতা রয়েছে। যেমন ত্বক উস্কো শুষ্ক হয়ে যায়, ত্বকে চামড়া উঠে ত্বকে ব্রণ তৈরি হয়, ত্বকের ছোট ছোট কালো দাগ তৈরি হয়, ত্বকের ছিদ্রগুলো অনেক বড় হয়ে যায় এবং ত্বক দেখতে বিশ্রী হয়ে যায়। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি ফেসওয়াশ কখন কখন ব্যবহার করতে হবে এই ফেসওয়াশটি দিনে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম কখন ব্যবহার করতে হবে
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম যেকোনো সময় ব্যবহার করতে পারেন যেমন কোন অনুষ্ঠান অথবা ফাংশনে যাওয়ার পূর্বে ঝটপট তৈরি হওয়ার জন্য ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন এটি ত্বককে উজ্জ্বল ও ফর্সা করতে সাহায্য করে।
তবে সব সময় এই ক্রিমটি ব্যবহার করা যাবে না। বাইরে যাওয়ার আগে ত্বকের রোদের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাতে সানস্ক্রিন হিসেবে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ত্বকের জন্য উপকারী এটি ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক রশি থেকে বাঁচাবে এবং ত্বকের বড় বড় ছিদ্র গুলোকে ছোট করতে সাহায্য করবে।
যেকোনো সময় ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করতে পারবেন তবে অতিরিক্ত পরিমাণে এই ক্রিম ব্যবহার করলে তাকে ব্রণ তৈরি হবে। তাই ব্রন থেকে বাঁচতে অতিরিক্ত ব্যবহার করা বাদ দিতে হবে। অল্প পরিমাণে ক্রিম ২ আঙ্গুলের সাহায্যে নিয়ে ত্বকে আলতো ভাবে ব্যবহার করতে হবে।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম কখন ব্যবহার করতে হবে। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম যেকোনো সময় ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিবে। যেমন ব্রণ তৈরি হওয়া কালো দাগ, ডার্ক স্পট, ডার্ক সার্কেল, ব্ল্যাকহেডস এন্ড হোয়াইটহেডস।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের অপকারিতা
আপনি কি ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন ফেয়ার এন্ড লাভলী এই ক্রিমটি ব্যবহার করার ফলে উপকারিতা পাওয়ার পাশাপাশি অপকারিতাও দেখা যায়। ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ব্যবহারের অপকারিতা নিচে দেওয়া হল দেখে নিন:
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ব্যবহারের অপকারিতা
- ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াস অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করলে ত্বক উস্কো শুষ্ক হয়ে যাবে এবং ত্বক থেকে ন্যাচারাল অয়েল কমে যাবে।
- তোকে ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেস ওয়াশ ব্যবহার করার ফলে ত্বকের উপরিভাগের চামড়া পাতলা হয়ে যেতে পারে এবং ত্বকের ভেতরের পাতলা রোগ দেখা যাবে।
- তোকেই ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ব্যবহার করার ফলে ত্বকে ব্রণও তৈরি হবে। এবং ত্বক উসকো শুষ্ক হয়ে যাবে। ত্বকে নানান জটিলতা দেখা যাবে যেমন ব্রণ, কালচে দাগ, মেস্তা।
- অতিরিক্ত ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকে অস্বস্তি চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া অনুভূত হবে।
- ফেয়ার এন্ড লাভলি ফেসওয়াশ ব্যবহারের ফলে ত্বকের পিগমেন্টেশন বেড়ে যেতে পারে এবং ত্বকে বিভিন্ন জায়গায় কালো এবং হলুদ দাগ তৈরি হতে পারে।
- ফেয়ার এন্ড লাভলি ফেসওয়াশ ব্যবহার করার ফলে ত্বকের গ্লোয়িং ভাব হারিয়ে যেতে পারে।
- ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে ত্বক উস্কো এবং শক্ত হয়ে যাবে।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াস ব্যবহার করা ভালো কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে এই ফেসওয়াস টি ব্যবহার করলে উপরের এই সমস্যাগুলো দেখা যাবে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এর অপকারিতা সম্পর্কে এই ফেসওয়াশ অতিরিক্ত ব্যবহার করলে নানান জটিলতা তৈরি হবে। এবার চলুন দেখে নেওয়া যাক ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর অপকারিতা।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর অপকারিতা
আপনি কি ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান এই তিনটি ব্যবহার করার ফলে কি কি ক্ষতি হতে পারে? ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ত্বকের জন্য উপকারী এটি ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচায় এবং ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর করে।
কিন্তু যদি ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম কে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করে তাহলে এটি ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। যেমন ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করার ফলে কি ক্ষতি হতে পারে নিচে দেওয়া হল:
- ত্বকের তৈলাক্ত ভাব অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
- ত্বকে অতিরিক্ত ব্রণ তৈরি হওয়া শুরু হবে।
- ত্বকে হলুদ ফুসকুড়ি তৈরি হবে যা ত্বকে ব্যথা তৈরি করবে।
- ত্বকে লাল লাল ফুসকুড়ি তৈরি হবে এবং এগুলো চুলকানি ও প্রদাহ সৃষ্টি করবে।
- ত্বকের আদ্রতা নষ্ট হবে। ত্বক অতিরিক্ত কালচে দাগে ভরে যাবে।
- ত্বকে নানান জটিলতা দেখা দিবে। ত্বকে বিভিন্ন জায়গায় হলুদ এবং লাল ছোট ছোট দাগ তৈরি হবে।
- ত্বকে অস্বাভাবিকভাবে চুলকানি তৈরি হতে পারে।
- তাকে অতিরিক্ত ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করলে এটি ত্বকে এলার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে।
- ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহারের ফলে ত্বকের রং পরিবর্তন হতে পারে। ত্বকের আসল এবং স্বাভাবিক রং হারিয়ে যাবে।
- ত্বকে চিপ চিপে অথবা চিটচিটে একটি ভাব চলে আসবে।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করার ফলে উপরের এই সমস্যাগুলো তৈরি হবে। ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম প্রতিটি স্কিনে ব্যবহার উপযোগী হলেও যখন অতিরিক্ত পরিমাণটি ব্যবহার করা শুরু করবেন তখন ওপরের এই সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করতে হবে।
সবকিছু পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যবহার করা উচিত অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নাই ঠিক একইভাবে যদি অতিরিক্ত ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করতে যান তাহলে উপরের এই সমস্যাগুলো তৈরি হবে।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াস এর অপকারিতা সম্পর্কে ফেয়ার এন্ড লাভলী প্রোডাক্ট অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করার পরে এই সমস্যাগুলো তৈরি হবে এবার চলুন দেখে আসি ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এর দাম কত।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেস ওয়াশ এর দাম
আপনি কি জানেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এর দাম কত? ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেস ওয়াস ক্রয় করার আগে জানতে হবে ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এর দাম কত বাজারে বিভিন্ন দোকানে ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেস ওয়াশ কিনতে পাওয়া যায় এবং বাজারে ১০০ গ্রাম ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এর দাম হল ১৬০ টাকা।
বাংলাদেশের সবচেয়ে চেনা পরিচিত এবং জনপ্রিয় কি ব্র্যান্ডের নাম হল ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেয়ার এন্ড লাভলী থেকে ফেয়ার এন্ড লাভলি ফেসওয়াস ও ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রীম পাওয়া যায় এই দুইটি প্রোডাক্ট বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোডাক্ট গুলোর মধ্যে একটি। যেকোনো দোকানে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এবং ফেসওয়াশ পাওয়া যাবে এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এর দাম হল ১৬০ টাকা।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর দাম কত
আপনারা অনেকেই কমেন্ট বক্সে জিজ্ঞাসা করেন ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর দাম কত এবং কোথায় পাওয়া যাবে? বাজারে যে কোন দোকানে এ গ্রিন টি পাওয়া যাবে যদি বাজারের না পাওয়া যায় তাহলে অনলাইন থেকে ক্রয় করতে পারবেন অনলাইনে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর দাম হল ১১৯ টাকা ৫০ গ্রাম। ফেয়ার এন্ড লাভলী ১০০ গ্রাম ক্রিম এর দাম হল ২২০ টাকা।
ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা মনে হয় এবং এই তিনটি ব্যবহার করার সাথে সাথে তাকে ইনস্ট্যান্ট ফর্সা ও গ্লোয়িং হয়। যারা ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এর ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তারা উপরে দেখে নিন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা দেখলাম ফেয়ার এন্ড লাভলী ব্যবহারের নিয়ম ফেয়ার এন্ড লাভলী এর উপকারিতা ফেয়ার এন্ড লাভলী এর দাম কত এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী এর অপকারিতা গুলো কি কি। ফেয়ার এন্ড লাভলি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কোম্পানি।
ফেয়ার এন্ড লাভলী কোম্পানি সবচেয়ে জনপ্রিয় দুইটি প্রোডাক্টের নাম হল ফেয়ার এন্ড লাভলি ক্রিম এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ যদিও ফেয়ার এন্ড লাভলি ফেসওয়াশ ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ একবার হলেও এই ক্রিমটি ব্যবহার করেছেন।
বাজারে এবং আশেপাশের যে কোন দোকানে এই প্রোডাক্টগুলো কিনতে পাওয়া যায়। অন্যান্য প্রডাক্ট এর তুলনায় ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এবং ফেসওয়াশ এর দাম একটু কম এবং এই প্রোডাক্ট গুলো ত্বকের জন্য উপকারী ওপরে আমরা ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াশ এবং ক্রিম এর উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
যেকোনো সাবান অথবা ফেসওয়াস ত্বকে ব্যবহার করার মূল উদ্দেশ্য হলো ত্বক থেকে ময়লা ও অতিরিক্ত তেল দূর করা। অনেকেরই ত্বকে অতিরিক্ত তেলের সমস্যা রয়েছে আর তৈলাক্ত স্কিনে ব্রণের সমস্যা অনেক বেশি। তাই ব্রণ দূর করতে এবং ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল এর পরিমাণ কমাতে ফেয়ার এন্ড লাভলী ফেসওয়াস ব্যবহার করতে হবে।
পাশাপাশি ত্বককে ইনস্ট্যান্ট ফর্সা ও গ্লোয়িং দেখাতে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করতে হবে অর্থাৎ এই দুইটি প্রোডাক্ট টকের জন্য খুবই উপকারী এছাড়াও ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এখন সানস্ক্রিন হিসেবে ব্যবহার করা যায় ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকের সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি প্রভাব পড়ে না। আশা করছি আজকের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে ফেয়ার এন্ড লাভলী ক্রিম এবং ফেসওয়াশের উপকারিতা এবং ব্যবহার প্রণালী সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url