ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক
ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস কি? যেকোনো নাইট ক্রিমের হাজারও সাইড ইফেক্ট রয়েছে। আজকের এই পোস্টে আমরা ফ্রেশ অ্যান্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিম কি নিরাপদ?, ফ্রেশ অ্যান্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিমে কি কি উপাদান রয়েছে, নাইট ক্রিম ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক, এবং প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনি যদি সুন্দর হতে চান প্রাকৃতিক উপায়ে নিজের ত্বককে স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে চান, তাহলে আজকের এই পোস্টে আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আজকের এই পোস্টে আমরা এমন কয়েকটি উপায় শেয়ার করব যার মাধ্যমে আপনি স্থায়ীভাবে আপনার ত্বককে গ্যারান্টি সহ ফর্সা করতে পারবেন। চলুন ঝটপট দেখে আসি ফ্রেশ অ্যান্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিম কি নিরাপদ?, ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস এবং প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহ।
ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক
ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক রয়েছে। আপনি যদি এই বৃষ্টি ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানেন তাহলে আপনি আর কখনোই নাইট ক্রিম ব্যবহার করতে চাইবেন না। নাইট ক্রিম ব্যবহার করার ভয়াবহতা অনেক আমরা অনেকে হয়তো জানি না যে ফ্রেশ এন্ড ওয়াইট বইটির ক্রিম ব্যবহার করলে কি কি ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
ফ্রেস এন্ড হোয়াইট বিউটি নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকে এলার্জির সমস্যা তৈরি হবে। এলার্জি থেকে ত্বকে ব্রোন সৃষ্টি হবে ব্যথাযুক্ত ছোট ছোট লাল লাল ফুসকুড়ি তৈরি হবে যা ত্বকে ডার্ক স্পট তৈরি করবে।
ত্বকে ডার্ক স্পট থাকলে ত্বকের সৌন্দর্যতা নষ্ট হয়। এমনকি অতিরিক্ত ফর্সা মানুষের ত্বকেও যদি ডার্ক স্পট থাকে তাহলেও দেখতে ভালো লাগে না। আর ফ্রেশ এন্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকে ডার্ক স্পট সহ ব্রণ তৈরি হবে পাশাপাশি ত্বকের উপরিভাগের চামড়া পাতলা হয়ে যাবে।
লক্ষ্য করে দেখবেন যারা নাইট ক্রিম ব্যবহার করে তাদের ত্বকে পাতলা রোগ পর্যন্ত দেখা যায় এর কারণ হলো তাদের উপরিভাগের ত্বক পাতলা হয়ে গেছে।। ত্বকের চামড়া পাতলা হয়ে গেলে হালকা গরম ভাব ত্বকে পরলে ত্বক লাল হয়ে ওঠে। ব্যবহার করার এছাড়াও চিকিৎসকরা বলেন ফ্রেস এন্ড ওয়াইট বিউটি ক্রিম ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকে ক্যান্সার হতে পারে।
আরো পড়ুন: রাজশাহীর কোন কলেজে ভর্তি হতে কত টাকা লাগে
এটি ত্বকের উপরিভাগের চামড়াকে পাতলা করে ফেলে এবং ত্বকের ভেতরে এর কেমিক্যাল গুলো প্রবেশ করে যার ফলে ত্বক ভেতর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ত্বকে ক্যান্সার হয়। এক কথায় যেকোনো নাইট ক্রিম ত্বকের জন্য ক্ষতিকর তাই নাইট ক্রিম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। নিচে দেখে নিন ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক।
ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক
- ফ্রেশ এন্ড হুয়াইট বিউটি ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকের চামড়া পাতলা হয়ে যায়।
- এলার্জি সমস্যা আরো বৃদ্ধি পায়।
- ত্বকে লাল লাল ফুসকুড়ি তৈরি হয়।
- ত্বকের চামড়া উসকো শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়
- ত্বকে ব্রণ তৈরি হয়।
- ত্বকে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়
- রক্তনালীর প্রসারণ বেড়ে যায়
- চোখের দৃষ্টি শক্তি কমে যায়
- অনেকে চোখে নিচে ডার্ক সার্কেল দূর করার জন্য চোখের নিচের অংশে ক্রিম ব্যবহার করে যার ফলে চোখের দৃষ্টিশক্তিতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
- হরমোনের পরিবর্তন ঘটে
- দীর্ঘদিন নাইট ক্রিম ব্যবহারের ফলে ডার্মাটাইটিস/ চর্মরোগ হয়।
- স্নায়বিক সমস্যা দেখা দেয়
- ত্বকে কালো কালো দাগ ডার্ক স্পট তৈরি হয়।
- ত্বকের চামড়া পুড়ে যায়
- দীর্ঘস্থায়ী মাথা ব্যথা
- সোরিয়াসিসের তীব্রতা আরো বৃদ্ধি পায়
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
- ফাংগাল ইনফেকশন হয়
- ত্বকের মেস্ত্রাল পরিবর্তন ঘটে
- ত্বকে ক্যান্সার হয় ইত্যাদি।
ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম ব্যবহার করার ফলে উপরের এই সাইড ইফেক্ট গুলো দেখা যাবে। যেকোনো নাইট ক্রিম ব্যবহার করার ফলে উপরের এই সমস্যাগুলো তৈরি হয় কিছু কিছু নাইট ক্রিম এর সাইড ইফেক্ট অনেক বেশি থাকে আবার কিছু নাইট ক্রিমের সাইড ইফেক্ট কম থাকে।
যেমন ফ্রেশ এন্ড হুয়াইট বিউটি ক্রিম এর সাইড ইফেক্ট তুলনামূলক একটু কম কিন্তু দীর্ঘদিন এই টিমটি তাকে ব্যবহার করলে ওপরের এই সমস্যাগুলো দেখা দেবে। যেমন ত্বকে জ্বালাপোড়া অনুভূত হবে ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে, ফাংগাল ইনফেকশন ঘটবে, দৃষ্টিশক্তি সমস্যা তৈরি হবে, পাশাপাশি দীর্ঘস্থায়ী মাথা ব্যাথার সমস্যা তৈরি হবে।
দীর্ঘদিন থেকে তোকে নাইট ক্রিম ব্যবহার করতে থাকলে চর্মরোগ তৈরি হয় এবং ত্বকে ব্রণ কালচে দাগ তৈরি হওয়ার নিয়মিত সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এইজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং নাইট ক্রিম ব্যবহার করা বাদ দিতে হবে।
নাইট ক্রিম ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি ফ্রেশ অ্যান্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিম কি নিরাপদ?
ফ্রেশ অ্যান্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিম কি নিরাপদ?
অনেকে জিজ্ঞাসা করেন ফ্রেশ অ্যান্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিম কি নিরাপদ? নাকি? ইতিমধ্যেই আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে নাইট ক্রিম ব্যবহার করার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নাকি উপকারী যে কোন নাইট ক্রিম ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর হয়।
নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে তাদের উপরিভাগের চামড়া পাতলা হয়ে যায় এবং তাকে ক্যান্সার সৃষ্টি হয় এই জন্য নাইট ক্রিম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে অন্যান্য নাইট ক্রিম এর তুলনায় ফ্রেশ এন্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিমের সাইড ইফেক্ট এর পরিমাণ একটু কম এর জন্য বেশিরভাগ মানুষই এখন ফ্রেশ এন্ড হুয়াইট বিউটি নাইট ক্রিমটি ব্যবহার করছেন।
কিন্তু দীর্ঘদিন এই নাইট ক্রিমটি ব্যবহার করার ফলে চর্মরোগ, এলার্জি সমস্যা এবং ক্যান্সার হতে পারে। তাই আমার মতে যে কোন নাইট ক্রিম এড়িয়ে চলাই উত্তম। তোকে ভেতর থেকে ফর্সা করতে তোকে উজ্জ্বল করতে প্রাকৃতিক উপায় গুলো ব্যবহার করতে হবে।
যেমন হলুদ গুঁড়ো টমেটোর রস লেবুর রস ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক থেকে কালো দাগ দূর অথবা ত্বকে ডার্ক সার্কেল দূর হয়। ত্বকে টক দই অথবা দুধের সর ব্যবহার করলে ত্বকের রং পরিবর্তন হয়, ত্বক উজ্জ্বল হয়। প্রাকৃতিক উপায় অনুসরণ করলে ত্বককে স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে পারবেন।
আপনারা যারা ত্বকে স্থায়ীভাবে ভেতর থেকে ফর্সা করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি খুব উপকারী হতে চলেছে আজকের এই পোস্টে আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বককে ফর্সা করার কিছু নিয়ম শেয়ার করব। প্রথমে চলুন আমরা দেখে আসি নাইট ক্রিম ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।
নাইট ক্রিম ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক
আপনারা যারা নাইট ক্রিম ব্যবহার করেন তাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে নাইট ক্রিম ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে। আপনি যদি এই ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে জানেন তাহলে আপনি আর পরবর্তী সময়ে কখনোই নাইট ক্রিম ব্যবহার করবেন না।
বর্তমান সময় বাজারে বেশ কিছু নাই অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে যেমন গোরি, ডিউ, রঙ্গাপড়ি, চাঁদনী। এই নাইট ক্রিম গুলো ব্যবহার করে মাত্র ৭ থেকে ৮ দিনের মধ্যেই ত্বককে ধবধবে ফর্সা করা যায় কিন্তু কিভাবে? কারণ এই নাইট ক্রিমের কিছু উপাদান রয়েছে।
যার ত্বকের উপরিভাগে চামড়া কে পাতলা করে। এবং ত্বককে কিছু নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফর্সা দেখায়। কিছু নির্দিষ্ট সময় যেমন ৭ থেকে ৮ দিন পর্যন্ত ত্বকে ফর্সা দেখাবে তারপর ধীরে ধীরে ত্বক আবারো আগের মত কালো হতে শুরু করবে। এমনকি আগে তুলনায় আরো বেশি পরিমাণ ত্বক কালচে রং ধারণ করবে।
পাশাপাশি ত্বকে ব্রণ ডার্ক স্পর্শ সহ আরো বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হবে। ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর নাইট ক্রিম ব্যবহার করে ত্বকে ক্যান্সার হয়। দীর্ঘদিন থেকে নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে চর্মরোগ তৈরি হয় নিয়মিত ব্রণ উঠে লাল লাল ফুসকুড়ি তৈরি হয়।
আমরা প্রত্যেকে মহান আল্লাহ তালার অপরূপ সৃষ্টি হলেও এই সামাজিক কালো এবং ফর্সার মধ্যে এত বেশি ভেদাভেদ এর জন্য বেশিরভাগ মেয়েরা এখন নাইট ক্রিম ব্যবহার করে। নাইট ক্রিম ব্যবহার করার মাধ্যমে নিজেকে সুন্দর করতে চাই।
কিন্তু ব্যবহার করে কখনো সুন্দর হওয়া যায় না বরং এটি আরো ত্বকের ক্ষতি করে। আপনি যদি নাইট ক্রিম ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য আহরণ করতে চান তাহলে নিচে দেখে নিন।
- এলার্জি
- রেশ
- ত্বকে ঊসকো শুষ্ক ভাব চুলকানি
- জ্বালাপোড়া
- ত্বকে লাল লাল ফুসকুড়ি
- মেস্তা
- শ্বাসকষ্ট
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে
- চোখের দৃষ্টি শক্তিতে সমস্যা
- সংবেদনশীলতা বেড়ে যাবে
- ত্বকে ক্যান্সার হয়
- ত্বকে চামড়া পাতলা হয়ে যাবে
- ত্বকের উপরিভাগে চামরা পুড়ে যাবে
- ত্বকে কালো কালো দাগ
- ত্বকে ইনফেকশন হয়
- মাথা ঘোরা ত্বকের ইনফেকশন
- ত্বকের চামড়া ফেটে যাবে
- পেটে ব্যথা হবে
- অস্বস্তিকর অনুভূতি হবে
- রক্তচাপ বেড়ে যাবে
- পিম্পল
- ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইটহেড
- রক্তনালী প্রসারণ
- ডার্মাটাইটিস
- সেরোসিয়াস
- চোখের চারপাশে ফুলে যাবে
- হরমোনের পরিবর্তন ঘটবে
নাইট ক্রিম ব্যবহার করার ফলে উপরের এই সমস্যাগুলো দেখা দিবে। নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে রক্তচাপ বেড়ে যায়, রক্তনালী প্রসারণ ঘটে। সাথেই ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইটস নিত্যদিনের সমস্যা রয়েছে। নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে মেছতা সহ শ্বাসকষ্টের সমস্যা তৈরি হয় না।
আজকে ব্যবহার করে এরা যে প্রতিক্রিয়া আরো বেড়ে যায় সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এজন্য নাইট ক্রিম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। নাইট ক্রিম ত্বকের জন্য ক্ষতিকর এটি ত্বকে ক্যান্সার সৃষ্টি করে। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন নাইট ক্রিম ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি কোন নাইট ক্রিম ভালো ।
কোন নাইট ক্রিম ভালো
আপনি কি জানেন কোন নাইট ক্রিম ভালো? নাইট ক্রিম বলতে বোঝায় যে ক্রিমগুলো আমরা রাতে ব্যবহার করি। রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের যত্ন নিতে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করা যায় তাই না? প্রতিটি নাইট ক্রিম ত্বকের জন্য ক্ষতিকর নয়।
যে ক্রিমগুলো ত্বকে ৭ থেকে ৮ দিনের মধ্যে অস্বাভাবিকভাবে ফর্সা করে সে ক্রিমগুলো ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে যেমন ফ্রেশ এন্ড হুয়াইট বিউটি ক্রিম ,গোরি ক্রিম ,ডিউ ক্রিম। এই ক্রিমগুলো ব্যবহার করলে ত্বক অস্বাভাবিকভাবে সাত থেকে আট দিনের মধ্যে ফর্সা হয়।
আমরা প্রত্যেকে জানি স্বাভাবিক ভাবে কখনোই কোন ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বক ৭ থেকে আট দিনের মধ্যে ফর্সা হয় না কিন্তু ত্বক ফর্সাকারী ক্রিম ব্যবহার করার ফলে তা অতি দ্রুত ফর্সা হয়ে যায় এর কারণ কি? এর কারণ হলো ত্বক ফর্সাকারি ক্রিম এর মধ্যে কিছু রাসায়নিক উপাদান মিশানো থাকে।
যা ত্বকের উপরিভাগের চামড়াকে পাতলা করে ফেলে এইজন্য ত্বক ফর্সা মনে হয়। কিন্তু বাজারে যে সমস্ত পাকিস্তানি ত্বক ফর্সাকারি নাইট ক্রিম কিনতে পাওয়া যায়? এই নাইট ক্রিমগুলো তাদের জন্য ভালো না তোকে সুন্দর করতে সুথিং জেল, টোনার, মশ্চেরাইজার ব্যবহার করতে হবে।
এগুলো ত্বকের জন্য উপকারী এবং ত্বককে ঠান্ডা রাখে মশ্চারাইজ রাখে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে। সুপ্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কোন নাইট ক্রিম ভালো। এবার চলুন আমরা দেখে আসি ফ্রেস এন্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিমে কি কি উপাদান রয়েছে।
ফ্রেস এন্ড হোয়াইট বিউটি ক্রিমে কি কি উপাদান রয়েছে
ফ্রেশ এন্ড হুয়াইট বিউটি ক্রিম এর বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর এবং অস্বাস্থ্যকর উপাদান রয়েছে যেমন: হাইড্রোকুইনন কেমিক্যাল সানস্ক্রিন, ট্রিটিনয়েন, গ্লিসারিন, ওয়েল, কেমিকাল, হাইড্রোজেন, ফল নির্যাস ইত্যাদি। প্রেস এন্ড ওয়াইট বিউটি ক্রিম এর উপরের এই উপাদানগুলো মেশানো থাকে।
ফ্রেশ এন্ড ওয়াইট বিউটি ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বক ফর্সা হয় কারণ এই ক্রিমে হাইড্রোকুউইনন নামক একটি কেমিক্যাল রয়েছে। মূলত এই উপাদানটি ত্বকে ফর্সা করার জন্য দায়ী এবং ত্বকের চামড়া পাতলা করার জন্য দায়ী। এছাড়াও তাকে সুস্থ ভাব দূর করার জন্য এই ক্রিমে রয়েছে গ্লিসারিন ,অয়েল, হাইড্রোজেন।
প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
আপনি কি সুন্দর হতে চান? তাই প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় খুজছেন তাহলে আপনার খোঁজাখুঁজি এখানে শেষ হচ্ছে আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় শেয়ার করব।
এই উপায় গুলো অনুসরণ করলে গ্যারান্টি সহ আপনি ফর্সা হতে পারবেন। ফর্সা হওয়ার জন্য ত্বকের যত্ন নিতে হবে, ত্বকের রুক্ষ শুষ্ক ভাব দূর করার জন্য মশ্চারাইজ ব্যবহার করতে হবে নিয়মিত টোনার ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও এখন তুই শীতকাল। শীতকালে ত্বকের অতিরিক্ত যত্ন নিতে হবে শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক।
শীতকালে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে শুষ্ক হাওয়া বয়ে যায় এই শুষ্ক হওয়া ত্বকের জন্য ক্ষতি করে এটির ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করে এবং ত্বককে রুক্ষ শুষ্ক করে দেয়। এইজন্য শীতকালে ত্বকের অতিরিক্ত যত্ন নিতে হবে।
আরো পড়ুন: ব্যবসা করে কোটিপতি হতে চান? ক্লিক করুন
ত্বকে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হবে, সাথেই মশ্চারাইজার, টোনার, সুথিং জেল ব্যবহার করতে হবে। তোকে ফর্সা করার জন্য আর কি কি নিয়ম মানতে হবে নিচে দেখে নিন।
- নিয়মিত ত্বককে পরিষ্কার করতে হবে।
- ত্বক শক্ত কাপড়ের সাহায্যে অতিরিক্ত ঘষাঘষি কিংবা ডলাডলি করা যাবে না
- ত্বকে মশ্চারাইজিং ক্রিম ব্যবহার করতে হবে ত্বকে অতিরিক্ত ক্ষার যুক্ত সাবান কিংবা ফেসওয়াশ ব্যবহার করা যাবে না।
- ত্বকে সপ্তাহের চার দিন ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে।
- তোকে ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইট হেডস দূর করার জন্য চারকোল পাউডার ব্যবহার করতে হবে।
- প্রতিদিন সকালে উঠে এবং রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকে স্কিন কেয়ার করতে হবে।
ত্বকে স্কিন কেয়ার বলতে কী বোঝায়
ত্বকে স্কিন কেয়ার বলতে বোঝাই তোকে যত্ন নেওয়া। ত্বকের যত্ন না নিলে ত্বক কিভাবে সুন্দর হবে? ত্বকে সুন্দর করার জন্য তোকে ফর্সা করার জন্য তাকে যত্ন নেওয়া খুবই। ত্বকে নিয়মিত যত্ন নিলে ত্বক ধীরে ধীরে স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে শুরু করে।
আপনারা যারা ত্বকে স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে চাচ্ছেন সুন্দর হতে চাচ্ছেন তারা নিয়মিত স্কিন কেয়ার করুন। ত্বকে স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ত্বকে মশ্চারাইজ করতে টোনার মশ্চারাইজার, সিরাম এবং সংস্ক্রিম ত্বকে ব্যবহার করতে হবে।
ত্বকে টোনার ব্যবহার করলে ত্বকে ph এর মান ব্যালেন্সে থাকে। যার ফলে ত্বকে ব্রণ তৈরি হয় না। সিরাম ব্যবহার করলে ত্বক আরো টানটান উজ্জ্বল ও সুন্দর হয়। টিভির পর্দায় যে কোরিয়ার মেয়েদের দেখতে পাওয়া যায় এদের ত্বক গ্লাসের মতো চকচকে।
কারণ এরা সিরাম বেবহার করে নিয়মিত ত্বকে সিরাম ব্যবহার করলে আপনারও তাও কোরিয়ার মেয়েদের মত টানটান উজ্জ্বল এবং সুন্দর হবে। ত্বককে সুন্দর কোমল মসৃণ ও উজ্জ্বল করতে মশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে ত্বকে মশ্চারাইজার ব্যবহার করা খুবই জরুরী এটি ত্বকের আদ্রতাকে বজায় রাখে। ত্বককে সুন্দর করে এবং মসৃণ করে।
সুপ্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ত্বকে স্কিন কেয়ার বলতে কী বোঝায়। ত্বককে স্কিন কেয়ার বলতে বোঝায় ত্বকের যত্ন নেওয়া পিএইচ এর মান ব্যালেন্সে রাখা ত্বককে মশ্চারাইজ রাখার জন্য
মশ্চারাইজার ব্যবহার করা ত্বককে টানটান ও উজ্জ্বল করার জন্য সিরাম ব্যবহার করা। ত্বককে সুন্দর করার জন্য এবং স্থায়ীভাবে ফর্সা করার জন্য সপ্তাহে চার দিন ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে বাসায় তৈরি ফেসপ্যাক নিচে দেখে নিন।
বাসায় ফেসপ্যাক তৈরি নিয়ম
বাসায় ফেসপ্যাক তৈরি করা খুবই সহজ ভাষায় ফেসপ্যাক তৈরি করতে না পারলে লোকাল বাজারে ফেসপ্যাক কিনতে পাওয়া যায়।সেই ফেসপ্যাক গুলো সপ্তাহে চার দিন ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক ধীরে ধীরে স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে শুরু করবে আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে এমন কয়েকটি ফেসপ্যাক শেয়ার করব,
এই ফেসপ্যাক গুলো ব্যবহার করলে গ্যারান্টি সহ ত্বককে কয়েক মাসের মধ্যে উজ্জ্বল ফর্সা করে তুলতে পারবেন। বাজারে যে সমস্ত ত্বক ফর্সা করে ক্রিম পাওয়া যায় সেগুলো প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। নিচে দেখে নিন সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে পুরনো কিছু বাসায় তৈরি ফেসপ্যাক।
ফেসপ্যাক ১
হলুদ গুরার সাথে কফি এবং লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট মাস কাজ করতে হবে তারপর 15 মিনিট এভাবে রেখে দিতে হবে। এটি ত্বক থেকে কালো দাগ দূর করবে চোখে নিচে ডার্ক সার্কেল দূর করবে এবং হলুদ গুলো থেকে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে মেরামত করতে সাহায্য করবে।
ফেসপ্যাক ২
এলোভেরার মধ্যে কফি গুঁড়ো ও চিনির গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল হবে। কফি গুঁড়ো থেকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় যা ত্বকের ব্ল্যাকহেডস দূর করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে।
ফেসপ্যাক ৩
দুধের স্বরের সাথে কফি গুঁড়ো এবং হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করল টক ভেতর থেকে স্থায়ীভাবে উজ্জ্বল ও ফর্সা হয়। দুধের সর ত্বকের জন্য খুবই উপকারী দুধের সর এবং ওষুধের ডালের গুড়ো এই দুইটি উপাদান ত্বকের ভেতর থেকে স্থায়ীভাবে উজ্জ্বল করে।
ফেসপ্যাক ৪
বেসন এর সাথে লেবুর রস , হলুদ গুঁড়ো এবং কফি পাউডার মিশিয়ে ত্বকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে এতে ত্বক ভেতর থেকে ফর্সা হবেন এই প্রতিটি উপাদানই ত্বককে ফর্সা করতে সাহায্য করে।
ফেসপ্যাক ৫
টমেটোর রস এর সাথে হলুদ গুড়ো এবং মধু মিশিয়ে ত্বকে ৮ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে এতে ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল হবে এবং গ্লোয়িং হবে। টমেটোর রস থেকে প্রচুর ভিটামিন সি পাওয়া যায় যা ত্বকের ফর্সা করতে সাহায্য করে এবং হলুদ গুঁড়ো ও মধু ত্বককে গ্লোয়িং করে।
ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করার জন্য উপরের এই নিয়মগুলো অনুসরণ করুন। এই ফেসপ্যাক গুলো ব্যবহার করলে ত্বক ধীরে ধীরে ভেতর থেকে উজ্জ্বল ফর্সা হতে থাকবে। এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা হবে।
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর FAQ
NIGHT CREAM ব্যবহার করা কি ভালো নাকি খারাপ?
নাইট ক্রিম ব্যবহার করা আমার মতে ত্বকের জন্য খারাপ। নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বক ভেতর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ত্বকে ব্রণ কালচে দাগ এলার্জির সমস্যা তৈরি হয়। যেকোনো ধরনের নাইট ক্রিম ত্বকের জন্য ক্ষতি করে এগুলো ত্বককে ভেতর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তবে চামড়া কি পাতলা করে ফেলে এবং দীর্ঘদিন নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে স্কিন ক্যান্সার হয়।
কোন নাইট ক্রিম ভালো?
কোন প্রকার নাইট ক্রিমই ভালো না। প্রতিটি নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি হয়। নাইট ক্রিম ত্বকের ভেতর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তোকে চামড়া কে পুড়িয়ে ফেলে এবং ত্বকে আরো কালচে বর্ণের করে। তবে নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয় যেমন খসখসে ভাব, ত্বকের চামড়া ওঠার সমস্যা।
তাই নাইট ক্রিম বাদ দিন এবং প্রাকৃতিক উপায় গুলো অনুসরণ করুন উপরে আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে বাছাই তৈরি কিছু ফেসপ্যাক শেয়ার করেছি এই ফেসপ্যাক গুলো তাকে ব্যবহার করলে ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতে পারবেন।
প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায়?
আপনারা কি প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আজকের এই পোস্টে আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি উপরের ফেসপ্যাক গুলো ব্যবহার করেন তাহলে গ্যারান্টি সহ আপনার ত্বকের ভেতর থেকে ফর্সা করে তুলতে পারবেন এবং স্থায়ীভাবে উজ্জ্বল করতে পারবেন।
উপসংহার: ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক
সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ আজকের এই পোস্টে আমরা দেখলাম ফ্রেশ এন্ড ওহীতে বিউটি ক্রিম সাইড এফেক্টস ২০ টি ক্ষতিকর দিক, নাইট ক্রিম ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক, প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং বাসায় ফেসপ্যাক তৈরি নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।
আপনারা যারা স্থায়ীভাবে ত্বককে ফর্সা করতে চান তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি খুবই উপকারী। সুন্দর ত্বকের রহস্য হল স্কিন কেয়ার। আমার মতে যে কোন নাইট ক্রিম ব্যবহার না করাই উত্তম।
কারণ নাইট ক্রিন জন্য ক্ষতি করে এগুলো ত্বককে এদের থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং ত্বকের চামড়া পাতলা করে দেয় যার ফলে একটু হালকা গরমের ত্বক লাল হয়ে যায়। এছাড়াও নাইট ক্রিম ব্যবহার করলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হয়।
যেমন ত্বকে জ্বালাপোড়া, ব্রণ, ফুসকুড়ি, এলার্জির সমস্যা। তাই আমার মতে যেকোনো ধরনের নাইট ক্রিম ব্যবহার না করাই উত্তম। ত্বকে প্রাকৃতিক উপাদান গুলো ব্যবহার করুন এতে স্থায়ীভাবে ফর্সা হবে এবং ত্বকের কোন ক্ষতি হবে না।
যেমন পেঁপে টমেটো এলোভেরা ত্বকে ম্যাসাজ করুন এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ত্বক থেকে ব্রণ দূর হবে এবং ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল স্থায়ীভাবে ফর্সা হবে। সুপ্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন এমনই আরো দুর্দান্ত পোস্ট পেতে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ
ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url