এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার সঠিক নিয়ম, উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনি কি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার সঠিক নিয়ম, উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আজকের এই প্রতিবেদনের মূল আলোচ্য বিষয় হলো এন্টাসিড ট্যাবলেট কিসের ওষুধ, এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম, এন্টাসিড প্লাস এর কাজ কি এবং এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা।
এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের আগে দেখে নিন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খেলে কি হয় এবং এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম কি। অনেকেই যেকোনো কারণে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করেন। অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড প্লাস সেবনের ফলে কি কি ক্ষতি হতে পারে সে বিষয় সম্পর্কে জানতে নিচে দেখে নিন। 

পেজ সূচিপত্র: এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার সঠিক নিয়ম, উপকারিতা ও অপকারিতা

        ভূমিকা         

বাংলাদেশের চিকিৎসায় এন্টাসিড প্লাস একটি জনপ্রিয় ঔষধ। এটি এসিডিটি গ্যাস এবং পাঁচন তন্ত্রের সমস্যার জন্য কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। গ্যাসের সমস্যা দূর করতে এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করতে, এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা হয়। হজম শক্তিতে গন্ডগোল থাকলে পেটের ফোলা ভাব কমাতে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা হয়। 

অ্যান্টাসিড প্লাস হল গ্যাস্ট্রিক ঔষধ যা হজম শক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় স্ট্রিট ফুড কিনতে পাওয়া যায় স্ট্রিট ফুড বলতে বোঝায় রাস্তায় বিকৃত খাবারগুলো এই খাবারে প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক উপাদান এবং 

হাইড্রোজেনের তেল ব্যবহার করা হয় যা হজম শক্তিতে গন্ডগোল সৃষ্টি করে এই অবস্থায় একটি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে গ্যাসের এবং পেট ফেপে থাকার সমস্যা দূর হয়। নিচে দেখে নিন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ কি।

এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ কি 

আপনি কি জানেন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ কি? এই ট্যাবলেট শুধুমাত্র একটি গ্যাস্ট্রিক ওষুধ হিসেবে পরিচিত। কিন্তু অ্যান্টাসিড প্লাস সেবনের ফলে আরো বিভিন্ন উপকারিতা সমূহ লাভ করা যায়। যেমন অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর ফলে পেটের অম্লীয় ভাব দূর হয় এবং হজম শক্তি আরও উন্নত হয়। 

এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ হল অম্বলের সমস্যা দূর করা এসিডিটির সমস্যা কমাতে সাহায্য করা হজমের সমস্যা নিরসনের সহায়তা করা এবং পেটের পরিপাক ক্রিয়াকে আরো উন্নত করা। নিচে দেখে নিন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ কি বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া রয়েছে।
  1. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ হল পাকস্থলীতে গ্যাসের কারণে সৃষ্ট ফোলা ভাবকে কমিয়ে ফেলা এবং গ্যাসকে দূর করা। 
  2. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের ফলে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা কমে যায়। 
  3. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে দীর্ঘস্থায়ী পেট ব্যথার উপশম হয়।
  4. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের ফলে হজম শক্তি উন্নত হয় এবং পাকস্থলীতে অম্লের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  5. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে অস্বস্তি ভাব দূর হয় এবং পেটের ফোলা ভাব দূর হয় এটি পেটের গ্যাস কমাতে সহায়তা করে। 
  6. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের সাথে সাথে কিছুটা পেট ব্যথা কমে যায়। 
  7. অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ হল ভোটের পর অতিরিক্ত অম্ল সংক্রান্ত সমস্যাকে দূর করা। 
  8. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
  9. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূর হয় এবং পেটের অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া কমে যায়। 
  10. এন্টাসিড প্লাস পাকস্থলির জন্য উপকারী এটি পাকস্থলীর পচন ক্রিয়াকে আরও দ্রুতগতির করে।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর অন্যতম মূল কাজ হল হজম শক্তিকে উন্নত করা এবং গ্যাসের সমস্যাকে দূর করা গ্যাস থেকে শ্রেষ্ঠ পেট ব্যাথাকে কমিয়ে ফেলা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কে দূর করা। যখন হজম শক্তি উন্নত হবে তখন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে এবং পাকস্থলীর পচন ক্রিয়া আরো দ্রুতগতির হবে। এবার চলুন দেখে আসি এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম 

এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম 

অনেকে জিজ্ঞাসা করেন এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম কি খাওয়ার কি কোন নির্ধারিত অথবা নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে? না। সাধারণ ঔষধের মতোই অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খেতে হবে তবে যে কোন ঔষধ যদি সঠিক নিয়মে না খাওয়া হয় তাহলে এর গুনাগুন গুলো পাওয়া সম্ভব হয় না। এজন্য ওষুধ সেবনের পূর্বে একটি ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুব জরুরী। নিচে দেখে নিন এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দেওয়া রয়েছে। 
  1. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সর্বদা খাবার সেবনের পর খেতে হবে।
  2. খালি পেটে এই ওষুধটি সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। 
  3. হালকা গরম পানির সাথে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায়। ঠান্ডা পানির সাথে এই ঔষধটি খেলে এর গুনাগুন নষ্ট হতে পারে। 
  4. বেশিরভাগ সময় রাতে খাবারের পর এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায়।
  5. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার পর বেশি পানি খাওয়া উচিত এতে হজম শক্তি উন্নত হবে। 
  6. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের পর অ্যালকোহল ও ধূমপান সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। 
  7. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কখনোই কফি অথবা চা পান করার পর সেবন করা যাবেনা। 
  8. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কখনো খালি পেটে সেবন করা যাবেনা।
  9. গর্ভবতী মহিলারা অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার জরুরী। 
  10. ভিটামিন সি জাতীয় অথবা টক জাতীয় খাবার সেবনের পর এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না। 
  11. এন্টাসিড প্লাস কখনো চিবিয়ে খাওয়া যাবেনা এটি পানির সাথে খেতে হবে।
  12. প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম তৈরি করুন এতে বেশি উপকারিতা পাওয়া যাবে। 
  13. গ্যাসের সমস্যা তৈরি হলে কিংবা হজম শক্তিতে গন্ডগোল দেখা দিলে একটি অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খেয়ে নিতে হবে হালকা পেটব্যথা অথবা অন্যান্য করণের জন্য এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট জীবনে করা যাবে না।
  14. একদিনে সর্বোচ্চ দুইটি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে।
  15. কিডনি রোগে আক্রান্ত থাকা অবস্থায় অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। 
  16. উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত থাকলে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না। 
  17. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের কিছু সময় পর্যন্ত বিশ্রাম নিতে হবে।
  18. গ্যাসের সমস্যা না দেখা দেওয়া পর্যন্ত এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না।
  19. পেটে তীব্র ব্যথা অনুভূত হলে 
  20. অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের পর ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে 
  21. এটি ভাব দূর করতে সাহায্য করে হজম শক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
উপরের এই কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করলে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচা যাবে এবং এর উপকারিতা সমূহ লাভ করা যাবে। অনেকেই দিনে তিন থেকে চারটি পর্যন্ত এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করেন যে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর 

এবং অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের ফলে কিডনি অকেজো হয়ে যেতে পারে। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে এবার চলুন দেখে আসি এন্টাসিড ট্যাবলেট কখন খেতে হবে। 

এন্টাসিড ট্যাবলেট কখন খেতে হবে 

আপনি কি জানেন এন্টাসিড ট্যাবলেট কখন খেতে হবে এই ট্যাবলেট কখন খেলে বেশি উপকারীতা পাওয়া যাবে? যেকোনো সময় এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না এই ট্যাবলেটই শুধুমাত্র সঠিক সময় সেবার করতে হবে যেমন খাবার পরে সেবন করতে পারেন কিংবা রাতে ঘুমানোর আগে সেবন করতে পারেন। 

খালি পেটে এন্টাসিড প্লাস অথবা অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না এটি শক্তিশালী এন্টি গ্যাস্ট্রিক ঔষধ যা গ্যাসের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং গ্যাস কমায়। আপনারা অনেকেই অ্যান্টাসিড এই ট্যাবলেট এর সঙ্গে পরিচিত রয়েছেন। এটি একটি শক্তিশালী গ্যাস্ট্রিক ঔষধ। যা সেবন করার ফলে চার থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়।
  1. এন্টাসিড ট্যাবলেট খালি পেটে সেবন করা যাবেনা।
  2. খাবার গ্রহণের পর এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
  3. অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের পর কিছু সময় বিশ্রাম নিতে হবে। 
  4. একদিনে সর্বোচ্চ দুইটি এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে পারবেন।
  5. দিনে দুইটি এন্টাসিড ট্যাবলেট এর বেশি সেবন করা যাবে না। 
  6. এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার পর হাঁটাহাঁটি কিংবা শারীরিক পরিশ্রম করা যাবে না।
উপরের এই কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে এন্টাসিড ট্যাবলেট এর পরিপূর্ণ উপকারিতা লাভ করতে পারবেন। শুধুমাত্র গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করার জন্য অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে হবে এবং এটি খাবার গ্রহণের পর সেবন করতে হবে অনেকেই খাবার গ্রহণের পূর্বে এন্টাসিড অথবা গ্যাস্ট্রিক ওষুধ সেবন করেন যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর নিজে দেখে নিন খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে কি হয়? 

খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে কি হয় 

আপনি কি জানেন খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে কি হয়? আপনারা অনেকেই খালি পেটে এই ট্যাবলেট সেবন করেন। খালি পেটে যে কোন গ্যাস্ট্রিক ঔষধ সেবন করা নিষিদ্ধ। 

চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞদের মতে খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে এটি কিডনির ওপর চাপ প্রদান করে এবং কিডনি অকেজ হয়ে পড়তে পারে তাই কখনোই খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না।
  • খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে পেটে লাইনিং এর ক্ষতি হয়। 
  • খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে হজম শক্তি নষ্ট হয়। 
  • খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে পুষ্টির ঘাটতি তৈরি হয়। 
  • খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার ফলে পেটে ক্ষত সৃষ্টি হয়। 
  • খালি পেটে এন্টাসিড অথবা যে কোন গ্যাস্ট্রিক ঔষধ সেবন করলে আলসার হয়। 
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন খালি পেটে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে কি হয় খালি পেটে যে কোন গ্যাস্ট্রিক ঔষধ সেবন করলে পেটের অন্তরে ক্ষত সৃষ্টি হয়, আলসার হয়, পুষ্টির অভাব দেখা দেয়, হজম শক্তিতে সমস্যা হয় যে কোন খাবার দ্রুত হজম হয় না। 

তাই কখনোই খালি পেটে কোন গ্যাস্ট্রিক ঔষধ কিংবা এন্টাসিড অথবা অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন এন্টাসিড ট্যাবলেট খালি পেটে সেবন করার ফলাফল সম্পর্কে এবার চলুন দেখে আসি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর উপকারিতা।

এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর উপকারিতা 

আপনি কি অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান এই ট্যাবলেট সেবন করার ফলে কি কি উপকারিতা সমূহ লাভ করা সম্ভব? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আজকের এই প্রতিবেদনে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করব এই ট্যাবলেটই সেবন করার ফলে কি কি উপকারিতা সমূহ লাভ করা সম্ভব নিচে দেখে নিন।
  1. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে ক্ষুধা হ্রাস পায় এবং হজম শক্তি উন্নত হয়। যারা ওজন কমাতে চাচ্ছেন তারা এন্টাসিড প্লাস সেবন করা শুরু করুন এটি অতিরিক্ত ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
  2. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে পাকস্থলী প্রদাহ এবং জ্বালাপোড়া কম হয়। 
  3. এন্টাসিড প্লাস সেবন করার ফলে দ্রুত গ্যাস এবং এসিডিটি এর সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায় এটি দ্রুত পাকস্থলীকে ঠান্ডা করে। 
  4. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের ফলে অ্যাসিড রিফ্লাক্স কমে। 
  5. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের মূল উদ্দেশ্য হলো পেটের পিরা কমানো এবং পাকস্থলীর প্রদাহ কামানো পাশাপাশি হজম শক্তিকে উন্নত করা গ্যাস কমানো।
  6. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে গ্যাস কমে যায় এবং পেটের ফোলা ও ফাঁপা ভাব কমে।
  7. অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে গ্যাস্ট্রিক আলসার কমে। 
  8. হজম শক্তির সমস্যা দূর হয় এবং পাকস্থলীর অম্লীয় ভাব কমে 
  9. পেটের ওপরের অংশের চাপ কমে।
  10. অ্যান্টাসিড প্লাস ঔষধ সেবন করলে বুকে জ্বালাপোড়া কমে এবং পেট ব্যথা কমে। 
  11. গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যাথা কমাতে এবং পেটের পোলা ভাব কে কমাতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করতে হয়।
  12. এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের ফলে পেটের ফেঁপে থাকা কমে।
  13. এই ট্যাবলেট টি সেবন করলে খাদ্যদ্রব্যের অম্ল তার কমে যায় এবং হজম শক্তি ভালো থাকে। 
  14. অতিরিক্ত পেটের ফোলা ভাব এবং পেটের ফাঁপা ভাব কমাতে এই ঔষধটি সেবন করা হয়।
  15. এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে আলসার এর সমস্যা দূর হয়। 
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করার ফলে উপরের এই উপকারিতা সমূহ লাভ করতে পারবেন অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট পাকস্থলির জন্য উপকারী এটি হজম শক্তিকে উন্নত করে পাকস্থলী পরিপাক ক্রিয়া দ্রুতগতির পরে এবং পেটের ফাঁপা ভাব ফুলে থাকা ভাব দূর করে পাশাপাশি এটি বুকের জ্বালাপোড়া এবং পেটে ব্যথা ও প্রদাহ কামায়।

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করার উপকারিতা সম্পর্কে এবার চলুন দেখে আসি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।

এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আপনি কি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চান এই ঔষধটি অতিরিক্ত সেবন করার ফলে কি কি ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে? অনেকে হালকা ব্যথা কিংবা পেটে জ্বালাপোড়া অনুভূত হলে অ্যান্টাসিড প্লাস সেবন করে কিন্তু অতিরিক্ত এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করার ফলে কি কি ক্ষতি হতে পারে চলুন এক নজরে দেখে আসা যাক। 
  1. অকালে কিডনি বিকল অথবা নষ্ট হয়ে যাবে। 
  2. পেটের জ্বালাপোড়া এবং সমস্যা গুলো আরো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। 
  3. ডায়রিয়া এবং আমাশয় এই সমস্যা তৈরি হবে। 
  4. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যাবে।
  5. অ্যাসিডিটির অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণের কারণে পিএইচ এর মান নষ্ট হবে। 
  6. পেটে জ্বালাপোড়া অনুভূতি হয়।
  7. হজমের সমস্যা গুলো আরো বেড়ে যাবে।
  8. উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যাবে। 
  9. এসিডিটির সমস্যা তৈরি হবে।
  10. মাথা ঘোরা এবং বমি বমি ভাব দেখা দিবে।
  11. পেটে অতিরিক্ত গ্যাস জমে থাকবে এবং পেট ফুলে রোগীর মারাত্মক অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে।
  12. হজম শক্তি নষ্ট হবে এবং পেটের কোষের ক্ষতি হবে।
  13. শরীরের স্বাভাবিক পচন ক্রিয়া ব্যাহত হবে।
  14. প্রয়োজনে তো সমস্যা দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি শরীরের অ্যালকাইন স্তর নষ্ট হতে পারে।
  15. তেল ব্যবহার করা হয় যার কারণে
অতিরিক্ত অথবা দিনে দুইটি এর বেশি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে ওপরের এই ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট হজম শক্তির জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করলেও যখন অতিরিক্ত পরিমাণে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করবেন তখন শরীরে স্বাভাবিক ক্রিয়া বিনষ্ট হবে এবং এতে পিএইচ এর মান নষ্ট হবে। 

এতে হজম শক্তিতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিবে এবং অকালে কিডনি অকেজ অথবা বিকল হয়ে পড়বে। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর অপকারিতা অথবা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে। এবার চলুন দেখে আসি অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট কিসের ঔষধ? 

অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট কিসের ঔষধ 

আপনি কি জানেন এন্টাসিড ট্যাবলেট কিসের ঔষধ এই ট্যাবলেটটি কোন কাজের জন্য সেবন করা হয়? বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ঔষধ গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে অ্যান্টাসিড প্লাস এটি চিকিৎসায় কাজে ব্যবহৃত হয়। এন্টাসিড প্লাস একটি জনপ্রিয় গ্যাসট্রিক ঔষধ এটি গ্যাসের সমস্যাকে দূর করে এবং হজম শক্তিকে আরো উন্নত করতে সাহায্য করে।

প্রত্যেকে জানি অ্যান্টাসিড প্লাস সেবন করার ফলে গ্যাসের সমস্যা দূর হয় পাকস্থলীর পরি পাকক্রিয়া আরো দ্রুতগতির হয় এবং পেট ফেঁপে থাকা পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়। অনেকে জিজ্ঞাসা করেন এন্টাসিড প্লাস এটি কিসের ঔষধ? এন্টাসিড প্লাস হল একটি জনপ্রিয় গ্যাস্ট্রিক ঔষধ। এটি গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এবং গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ফেঁপে থাকা পেট ব্যথা দূর হয় পাশাপাশি বুকে জ্বালাপোড়া দূর হয়। 

এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম কত 

আপনি কি জানেন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম কত? যে কোন ঔষধ ক্রয় করার পূর্বে জানতে হবে সে ওষুধের দাম কত? যেকোনো ঔষধের দোকানে অ্যান্টাসিড প্লাস এই ট্যাবলেট টি কিনতে পাওয়া যাবে। এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর প্রতি বীজের দাম হলো ২ টাকা ৫০ পয়সা। অর্থাৎ এক স্ট্রীপ এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম 25 টাকা।

দুই স্ট্রিপ অথবা দুই পাতা এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম হলো ৫০ টাকা এবং এক মাসের এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম হল ৭৫ টাকা। এক বক্স এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম হলো ১০০ টাকা যেখানে ৪ টি স্ট্রিপ দেওয়া থাকে এবং এটি একমাস ব্যবহার করা হয়। ১ স্ট্রিপে ১০ টি এন্টাসিড প্লাস ঔষধ থাকে। এক পিচ এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম ২ টাকা ৫০ পয়সা। 

এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কি দিয়ে তৈরি

আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কি দিয়ে তৈরি এই ঔষধ গুলো কোন কোন উপকরণের মাধ্যমে তৈরি করা হয়? এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কিছু রাসায়নিক এবং কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি করা হয় যা গ্যাসীয় ভাব দূর করতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তিকে আরো উন্নত করতে সাহায্য করে চলুন দেখে আসি অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেটে কি কি উপাদান রয়েছে ।
  1. ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড 
  2. সিমেথিকোন 
  3. পিপারাজিন 
  4. কালো তিল
  5. অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড 
  6. গ্লিসারিন 
  7. ক্যালসিয়াম কার্বনেট 
  8. অলিভ অয়েল 
  9. ট্যানিন 
  10. মেন্থল 
  11. জিংক সালফেট
  12. কালো তিল 
  13. বেকিং সোডা
  14. ভিটামিন বি কমপ্লেক্স 
  15. সেলুলোজ এবং 
  16. প্রচুর পরিমাণে ফলমূল এক্সট্র্যাক্টস 
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেটে ওপরের এই উপাদান গুলো রয়েছে অর্থাৎ এই উপাদান গুলোর সমন্বয়ে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট তৈরি করা হয় এবং এই ট্যাবলেট সরাসরি পাকস্থলী সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। আশা করছি আপনারা ইতিমধ্যে বুঝতে পেরেছেন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ কি 

এবং এই ট্যাবলেট টি সেবন করার ফলে কি কি উপকারিতা সমূহ লাভ করা যায়? পাশাপাশি অতিরিক্ত সেবন করার ফলে কি কি ক্ষতি সম্মুখীন হতে হবে। এবার চলুন দেখে আসি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া যাবে কি?

এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া যাবে কি?

আপনারা অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট অথবা কোন ব্যাথা নাশক অ্যান্টিবায়োটি ট্যাবলেট পরামর্শ ছাড়া সেবন করা যাবে কি?  না। চিকিৎস্যকের পরামর্শ ছাড়া কখনোই এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। 

যেকোনো ট্যাবলেট অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ বিলীন ট্যাবলেট সেবন করার ফলে ভয়াবহ রোগের সম্মুখীন হতে হবে আপনারা অনেকেই হালকা গ্যাসের সমস্যা দেখা দিলে যে কোন সময় এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবার করেন যার স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত ট্যাবলেট সেবন করার ফলে কিডনি অকেজো হয়ে পড়তে পারে। পাশাপাশি বিভিন্ন রোগবালাই তৈরি হবে।

তাই অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আজকের এই পোস্টে অ্যান্টাসিড তাদের সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করলাম অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সম্পর্কে জানতে প্রতি সম্পন্ন দেখুন।

পাঠকদের কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর সমূহ 

অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে কি হয়? 
আপনি কি জানেন এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে কি হয়? এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করলে হজম শক্তি উন্নত হয়, এবং পেট ব্যথা, পেট ফেঁপে থাকা পেটের ফোলা ভাব দূর হয়, পাশাপাশি এই ট্যাবলেট সেবন করার ফলে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়। অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন গ্যাসের সবচেয়ে ভালো ওষুধ কোনটি আমার মতে গ্যাসের সবচেয়ে ভাল ঔষধ হলো এন্টাসিড এবং এন্টাসিড প্লাস।

অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কখন সেবন করতে হবে? 
অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাবার গ্রহণের পর সেবন করতে হবে কখনোই খাবার খাবার পূর্বে কিংবা খালি পেটে ট্যাবলেট সেবন করা যাবেনা আপনারা অনেকেই না জেনে ভুল করে খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করেন যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর খালি পেটে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে পেটের অংশের ক্ষতি হবে আলসার তৈরি হবে পাশাপাশি কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট দিলে সর্বোচ্চ কয়টা সেবন করা যাবে?
অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট দিনে সর্বোচ্চ দুইটা সেবন করা যাবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। না জেনে কখনোই অতিরিক্ত ট্যাবলেট সেবন করা যাবে না। অতিরিক্ত এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করলে অতি দ্রুত কিডনি অকেজ হয়ে পড়ে। একদিনে সর্বোচ্চ দুইটি এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবন করা যাবে।

লেখকের শেষ মন্তব্য 

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই প্রতিবেদনের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার সঠিক নিয়ম, উপকারিতা ও অপকারিতা, অ্যান্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম কি কাজ করে এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম এবং এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সমূহ কি কি। 

আপনারা অনেকেই গ্যাসের সমস্যা দূর করতে এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করেন কিন্তু জানেন না এই ট্যাবলেট টি সেবন করার ফলে আরো কি উপকারিতা লাভ করা সম্ভব। অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার পরে বিভিন্ন প্রকার উপকারিতা পাওয়া যায় যেমন এটি এসিডিটি দূর করে, গ্যাসের সমস্যা দূর করে পেটের ফেঁপে টাকা ভাব ফোলা ভাব দূর করে এবং পেট ব্যাথা ব্রাশ করে এবং হজম শক্তিকে আরো উন্নত করে। 

এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবন করার পূর্বে আপনাকে জানতে হবে এর ব্যবহার প্রণালী সম্পর্কে উপরে দেখে নিন এন্টাসিড ট্যাবলেট কখন কখন খেতে হবে এবং সর্বোচ্চ একদিনে কতগুলো অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়া যাবে সেই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা রয়েছে আশা করছি আপনারা সকলে আজকের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা অপকারিতা এবং খাওয়া সঠিক নিয়ম সম্পর্কে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url