বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ১ মিনিটে বিকাশ খুলুন
বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ১ মিনিটে বিকাশ খুলুন। আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন মোবাইলে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম কি? বিকাশে মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে এক দেশ থেকে অন্য আরেকটি দেশে টাকা লেনদেন করা যায়। বিকাশের সুবিধা বাংলাদেশ জুড়ে আমরা প্রত্যেকে জানি। আজকের এই প্রতিবেদনের মূল আলোচ্য বিষয় হলো বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম শেয়ার করা। বিকাশ একাউন্টে টাকা সেন্ড করার নিয়ম, বাটন ফোনে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম এবং বিকাশ এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা।
আজকের এই প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ দেখলে আপনি উপকৃত হবেন। বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম খুবই সহজ। মাত্র ১ মিনিটে বিকাশ খুলতে পারবেন। বর্তমান সময় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একটি অনলাইন লেনদেন মাধ্যম হলো বিকাশ। বিকাশের মাধ্যমে সেকেন্ডে হাজার হাজার টাকা লেনদেন করা যায়। একদিনে বিকাশে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা সেন্ড/রিসিভ করা যায়। চলুন দেরি না করে ঝটপট দেখে আসি বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ১ মিনিট এই বিকাশ খুলুন।
পেজ সূচিপত্র: বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ১ মিনিটে বিকাশ খুলুন
ভূমিকা
বাংলাদেশের বিকাশ বহু প্রচলিত এবং জনপ্রিয় বিভিন্ন গ্রামে এবং শহরে বিকাশ ব্যাপক ব্যবহৃত হচ্ছে। বিকাশ ব্যবহার করে খুব সহজে নাগরিকরা এক দেশ থেকে আরেক দেশে টাকা সেন্ড এবং রিসিভ করছে। এখন বিকাশ টাকা লেনদেনের অন্যতম একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে শুধুমাত্র দূর দূরান্তর দেশে বিকাশের মাধ্যমে লেনদেন হয় এমনটা নয়।
এখন বেশিরভাগ মানুষের সাথে আমরা বিকাশের মাধ্যমে লেনদেন করি এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত একটি ব্যাংকিং সেবা হচ্ছে বিকাশ। বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই আমরা বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারি। টাকা লেনদেন করতে পারি। যে কোন মুহূর্তে মোবাইল রিচার্জ করতে পারি।
পাশাপাশি এটি সহজে ব্যবহার করা যায় এবং সময় ও অর্থ সাশ্রয় করতে সাহায্য করে। যারা নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন কিন্তু জানেন না কিভাবে বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হয় তারা নিচে দেখে নিন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম গুলো।
বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
আপনি কি বাটন মোবাইল ব্যবহার করেন? কিন্তু জানেন না কিভাবে বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হয়? তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে। বাটন মোবাইলের তুলনায় স্মার্টফোনে বিকাশ একাউন্ট খোলা বেশি সহজ।
স্মার্টফোনে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করার মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপ এর সমস্ত সুযোগ সুবিধা লাভ করা সম্ভব। কিন্তু বাটন মোবাইলেও এখন বিকাশে সুবিধা উপভোগ করা সম্ভব। নিচে দেখে নিন বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার নিয়ম।
- বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে ডায়াল করুন *২৪৭#। যে সিম থেকে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান সেই সিম দিয়ে কল দিতে হবে।
- *২৪৭#ডায়াল করলে আপনার সামনে এমন একটি মেসেজ আসবে, your bkash account is currently not active please call 16247।
- অর্থাৎ আপনার বিকাশ একাউন্টটি এখন একটিভ নেই বিকাশ একাউন্ট একটিভ করার জন্য উক্ত নাম্বারে কল দিতে হবে।
16247 এই নাম্বারে কল দিলে আপনারা বুঝতে পারবেন কিভাবে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হবে এবং বিকাশ একাউন্ট খোলার স্টেপ বাই স্টেপ নিয়ে আপনাকে শিখিয়ে দেওয়া হবে।
সত্যি কারের অর্থে বাটন মোবাইল থেকে কখনো কোন প্রকার বিকাশ একাউন্ট খোলার সম্ভব নয় কারণ বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার জন্য একটি এন আইডি কার্ডের ফ্রন্ট এবং ব্যাক পার্টের পিকচার আপলোড করতে হয়। যা বাটন মোবাইলে সম্ভব না।
এইজন্য বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আশেপাশে নিকটবর্তী কম্পিউটারের দোকানে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন। বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য বিকাশ নাম্বার এবং এনআইডি কার্ড প্রয়োজন। যে ব্যক্তির জন্য বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান সে ব্যক্তিকে উপস্থিত থাকতে হবে।
আশেপাশের যে কোন কম্পিউটারের দোকান থেকে বিকাশ একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন এতে তারা কোন অর্থ চাইবে না। সামান্য এক মিনিটের মধ্যে বিকাশ একাউন্ট খুলে ফেলা সম্ভব যদি আপনার কাছে একটি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে নিচে দেখে নিন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী দেওয়া রয়েছে।
বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপনাকে বিকাশ একাউন্ট ডাউনলোড করতে হবে। বিকাশ একাউন্ট ছাড়া কখনো বিকাশ একাউন্ট খোলা সম্ভব নয় বিকাশ একাউন্ট ডাউনলোড করার মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপের সমস্ত সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
একটি বিকাশ অ্যাপ থেকে যেকোনো ব্যক্তির সাথে লেনদেন করতে পারবেন অর্থ সেন্ড মানি করতে পারবেন রিসিভ করতে পারবেন পাশাপাশি বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন, টাকা রিচার্জ করতে পারবেন।
এখন বিকাশে একদিনে একজন ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত সেন্ড করা সম্ভব। বিকাশের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করা সম্ভব এই জন্য বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি লেনদেন মাধ্যম হলো বিকাশ। নিচে দেখে নিন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী।
গুগল প্লে স্টোর ওপেন করে সার্চ করুন বিকাশ। বাংলা অথবা ইংরেজিতে বিকাশ সার্চ করে প্রথমে বিকাশ অ্যাপ এ সাজেশন আসবে তার উপর ক্লিক করে ইন্সটল বাটনে ক্লিক করলে বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড হতে শুরু করবেন।
- ডাউনলোড হয়ে গেলে ইন্সটল করে নিন।
- তারপর বিকাশ ওপেন করলে আপনার সামনে এমন একটি মেসেজ আসবে Allow bkash to make and manage phone calls allow or don't allow। Allow বাটনে ক্লিক করে এগিয়ে যান।
- প্রত্যেকবার allow বাটনে ক্লিক করে এগিয়ে যেতে হবে তারপর বিকাশ লোকেশন একসেস করতে চাইলে সেখানে while using the app বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- তারপর আপনার সামনে বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে দুটি অপশন আসবে লগ ইন/রেজিস্ট্রেশন এবং বিকাশ নাম্বার পরিবর্তন।
- যদি পূর্বের কোন একাউন্ট থেকে থাকে তাহলে লগইন বাটনে ক্লিক করে নাম্বার এবং পিন কোডের সাহায্যে বিকাশ লগইন করতে হবে।
- আর যদি কোন বিকাশ একাউন্ট না থাকে তাহলে রেজিস্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- তারপর যে নাম্বার থেকে আপনি বিকাশ একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন সেই নাম্বারটি দিতে হবে। নিচে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
- এখানে আপনার অপারেটর কে বেছে নিতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে বেসন ব্যবহার করেন গ্রামীন সিম ব্যবহার করেন নাকি airtel সিম ব্যবহার করেন?
- যদি আপনি গ্রামীন সিম ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে গ্রামীন এর উপর চাপ দিয়ে নিচের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
- তারপর জন্ম সনদ অথবা জাতীয় পরিচয় পত্রের সাহায্যে বিকাশ ভেরিফাই করতে হবে।
- যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকে তাহলে জন্ম সনদের মাধ্যমে বিকাশ ভেরিফাই করতে পারবেন।
- জন্ম সনদে যদি বছর ১৪ থেকে ১৮ এর মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে জন্ম সনদ এর মাধ্যমে বিকাশ ভেরিফাই করতে পারবেন।
- আর এন আইডি অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলে তার মাধ্যমে বিকাশ ভেরিফাই করা সম্ভব।
- আজকের এই আর্টিকেলে জাতীয় পরিচয় পত্রের সাহায্যে বিকাশ ভেরিফাই করে দেখানো হবে।।
- জাতীয় পরিচয় পত্র এর ওপর ক্লিক করুন।
- তারপর যে নাম্বারটি আপনি দিয়েছিলেন সেই নাম্বারে একটি ৬ সংখ্যার ওটিপি কোড আসবে। সে ওটিপি কোড টি বসিয়ে দিয়ে নিচের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
- তারপর বিকাশ কমিউনিটি সেন্টারের নীতিমালার সাথে সম্মতি রয়েছেন নাকি আপনি সে বিষয়টি গ্রহণ করতে আমার সম্মতি আছে বাটনে ক্লিক করে এগিয়ে যান।
সর্বশেষ উপায় ১
এবার এন আইডি কার্ডের ছবি তুলতে হবে। নিচে দেখুন nid এর ছবি তুলুন নামক একটি অপশন রয়েছে। তার উপর ক্লিক করে সরাসরি এনআইডি কার্ডের ছবি আপলোড করতে পারবেন অথবা সামনে এনআইডি কার্ড থাকলে ক্যামেরা এর মাধ্যমে ছবি তুলে আপলোড করতে পারবেন।
সর্বশেষ উপায় ২
প্রথমে এনআইডি কার্ডের অথবা জাতীয় পরিচয়পত্রের সামনের পার্টের ছবি তুলতে হবে। তারপর পিছের অথবা ব্যাক পার্ট এর ছবি তুলে আপলোড করতে হবে। আপলোড করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
সর্বশেষ উপায় ৩
তারপর আপনার এনআইডি কার্ডের সমস্ত পার্সোনাল ইনফরমেশন দেখতে পারবেন। সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করে এগিয়ে যেতে হবে। এবার আপনার সামনে চারটি অপশন আসবে, লিঙ্গ, আয়ের উৎস, আনুমানিক মাসিক ইনকাম এবং পেশা। সমস্ত ইনফরমেশন সঠিকভাবে প্রদান করে নিচের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
সর্বশেষ উপায় ৪
সর্বশেষ অপশন হবে ছবি তোলা। এন আই ডি কার্ড এর সাথে ছবির মিল থাকতে হবে। এজন্য যে ব্যক্তির এন আই ডি কার্ড ব্যবহার করছেন বিকাশ একাউন্ট খোলার সময় সে ব্যক্তিকে প্রয়োজন। ছবি তুলুন বাটনে ক্লিক করে একটি ছবি তুলে নিতে হবে। তারপর নিচের নিচে করুন বাটনে ক্লিক করুন।
সর্বশেষ উপায় ৫
এবার একটি বিকাশ পিন সেট করতে হবে। কঠিন পিন সেট করতে হবে যে পিনটি সহজে কেউ ট্র্যাক করতে পারবেনা। একটি পিন নাম্বার সেট করে নিজের পরবর্তী বাটনে কি করে আপনার বিকাশ একাউন্ট খুলে যাবে।
ব্যাস আপনার বিকাশ একাউন্ট খুলে গেছে। বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার জন্য প্রয়োজন হল একটি নাম্বার , এনআইডি কার্ড এবং যে ব্যাক্তির এনআইডি কার্ড ব্যবহার করছেন সে ব্যক্তির একটি ছবি। এই কয়েকটি উপাদান থাকলে খুব সহজে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন।
বিকাশ একাউন্ট করার জন্য প্রথমে নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, তারপর এন আইডি কার্ড ছবি তুলতে হবে, তারপর নিজের একটি সেলফি তুলতে হবে তারপর একটি পিন নাম্বার সেট করে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হবে। আশা করছি আপনাদের প্রত্যেকে বুঝতে পেরেছেন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে একবার বিকাশ একাউন্ট খোলার পর যদি বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করতে চান তাহলে পাঠান মোবাইলে ডায়াল করুন *২৪৭#। যে নাম্বার থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলা রয়েছে অবশ্যই সে নাম্বারটি বাটন মোবাইলে থাকতে হবে।
এই নাম্বারটি ডায়াল করে আপনার বিকাশ নাম্বারে একটি ওটিপি কোড আসবে সে ওটিপি কোড ডায়াল করে বসিয়ে দিতে হবে। তারপর আপনার পিন কোড বসিয়ে দিতে হবে। তাহলে বিকাশ একাউন্টে ড্যাশবোর্ড ওপেন হবে। এবার বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার বিকাশ একাউন্টে কত টাকা রয়েছে বিকাশ একাউন্টে নাম্বার সেন্ড মানি করতে পারবেন।
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে বুঝতে পেরেছেন বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে উপরে স্টেপ বাই স্টেপ বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম গুলো ব্যাখ্যা করলাম। বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম শর্ট ভাবে নিচে দেওয়া রয়েছে দেখে নিন।
- প্রথমে বিকাশ নাম্বার দিয়ে নিচের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- তারপর ওটিপি কোর্ট বসিয়ে দিয়ে আবারো পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে তারপর এনআইডি কার্ডের সামনের এবং পিছের পার্টের ছবি আপলোড করতে হবে।
- যে ব্যক্তি এন আইডি কার্ড ব্যবহার করেছেন তার সেলফি তুলতে হবে।
- বিকাশ পিন কোড সেট করতে হবে।
তাহলে বিকাশ একাউন্ট খুলে যাবে। বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম খুবই সহজ আপনারা 1 থেকে 2 বার ট্রাই করলে খুব সহজেই যে কোন সময়ে মাত্র এক মিনিটে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। আশা করছি আপনার প্রত্যেকে বুঝতে পেরেছেন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে। এবার চলুন দেখে আসি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
অনলাইন কেনাকাটা মানেই শুধুমাত্র বিকাশ বিকাশের মাধ্যমে এখন খুব সহজে লেনদেন করা যায় এই জন্য বিকাশের জনপ্রিয়তা এবং চাহিদা দিন দিন ব্যাপক পরিমাণে বেড়েই চলেছে। উপরে দেখলাম কিভাবে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হয় এবার দেখবো বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
বর্তমান সময় বেশিরভাগ ব্যবসায়ীরা বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্টের পরিবর্তে এখন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে। কারণ বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট থেকে একদিনে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা সেন্ড মানি করা সম্ভব কিন্তু বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট থেকে একদিনে লক্ষাধিক টাকা সেন্ড মানি করা সম্ভব।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট থাকলে বিকাশ পক্ষকে কোন প্রকার অর্থ পে করার প্রয়োজন নেই। মার্চেন্ট একাউন্ট থাকলে পেমেন্টের সুবিধা রয়েছে কাস্টমার যদি ডিফারেন্ট চাই তাহলে কাস্টমারকে সম্মতিতে অটোমেটিক্যালি রিফান্ড দেওয়া যাবে।
মার্চেন্ট একাউন্ট যারা কাস্টমার একাধিক অপশনে পেমেন্ট করতে পারবে যেমন ডিরেক্ট পেমেন্ট , কিউআর কোড পেমেন্ট, লিঙ্ক এর মাধ্যমে পেমেন্ট। তাই বেশিরভাগ ব্যবসায়ীরা এখন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে। নিচে দেখে নিন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন
আপনারা যারা বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে চান? আপনাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে যে এই অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য কি কি প্রয়োজন রয়েছে? সাধারণ মানুষের পরিবর্তে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীরা বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে। বিকাশ মার্জেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য যা যা প্রয়োজন।
- একটি TIN সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন।
- আবেদনকারীর বয়স সর্বনিম্ন ১৮ থেকে শুরু হতে হবে এবং বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- ট্রেড লাইসেন্সের কপি প্রয়োজন। ট্রেড লাইসেন্স এর অবশ্যই মেয়াদ থাকতে হবে।
- নিজের নামে বৈধ রয়েছে এমন মোবাইল নাম্বার প্রয়োজন যেই মোবাইল নাম্বার থেকে এর পূর্বে কোন প্রকার বিকাশ অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়নি।
- জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা এন আই ডি কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট এর প্রয়োজন।
- ব্যাংকের বিবরণী প্রয়োজন যেমন ব্যাংক নাম্বার ব্যাংকের নাম অ্যাকাউন্টের নাম ব্যাংক শাখার নাম আবেদনকারীর নাম।
একটি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করার জন্য এই উপাদানগুলোর প্রয়োজন রয়েছে, প্রথমে tin সার্টিফিকেট জোগাড় করতে হবে তারপর দুইটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে এবং ট্রেড লাইসেন্স এর কপি প্রয়োজন হবে।
পাশাপাশি এমন একটি নাম্বার প্রয়োজন যে নাম্বারের মাধ্যমে এর পূর্বে কোন প্রকার বিকাশ একাউন্ট খোলা হয়নি। এই উপাদানগুলো থাকলে খুব সহজে মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন। অনলাইনে মোবাইলের সাহায্যে খুলতে পারবেন।
অথবা বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে। এবার চলুন ঝটপট দেখে আসি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আপনারা অনেকে হয়তো জানেন না যে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টটি এবং এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা সমূহ কি কি? বিকাশ তুই ধর এর একাউন্ট রয়েছে এটি পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট এবং অপরটি হল মার্চেন্ট একাউন্ট।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সাহায্যে একদিন এ লক্ষাধিক পর্যন্ত টাকা লেনদেন করা সম্ভব এবং বিকাশ মার্চেন্ট লেনদেন করলে অতিরিক্ত বিকাশ কর্তৃপক্ষকে অর্থ প্রদান করার কোন প্রয়োজন নেই। বেশি রোগা ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করেন নিচে দেখে নিন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা সমূহ ব্যাখ্যা করা রয়েছে।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে প্রথমে টাকা জমা করার কোন প্রয়োজন হয় না এখানে টাকা জমা না করেও অর্থ লেনদেন করতে পারবেন।
- ব্যবসায়ীদের লেনদেন ব্যবস্থাকে আরও বেশি সহজ ও সচ্ছল করার জন্য বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করা হয়।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম খুবই সহজ এটি পার্সোনাল অ্যাকাউন্টের তুলনায় বেশি সহজে খোলা যায়।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে খুব কম পরিমাণ ফি প্রদান করা হয়।।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে একদিনে লক্ষ্য ঠিক টাকা লেনদেন করা যায় যা বিকাশ পার্সোনাল একাউন্টের মাধ্যমে সম্ভব নয়।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে আরো রয়েছে ডিফান্ডের সুবিধা।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে কোন লিমিটেশন নেই। একদিনে আনলিমিটেড টাকা লেনদেন করা সম্ভব। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর জন্য আলাদা একটি অ্যাপ রয়েছে অথবা বাটন মোবাইলে *২৪৭#ডায়াল করলেও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা হল এখানে সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে টাকা তুলে নিতে পারবেন।
- বিকাশ এপিআই ব্যবহার করে সরাসরি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে কেউ আর কিংবা লিংক ব্যবহার করে অর্থ পেমেন্ট করতে পারবেন।
আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টের সুবিধা সম্পর্কে। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করলে ওপরের এ সমস্ত উপকারিতা লাভ করতে পারবেন যা বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সম্ভব নয়। বিকাশ পার্সোনাল একাউন্টে লেনদেনের লিমিট রয়েছে। কিন্তু বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে কোন লিমিট নেই। এবার চলুন দেখে আসি বাটন ফোনে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম কি?
বাটন ফোনে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম
আপনি কি বাটন পরে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম খুঁজছেন? ফোনে বাটন ফোনে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করতে হয়? বিকাশ ব্যালেন্স চেক করা দুইটি উপায় রয়েছে। ১) ইউএসএসডি কোড ব্যবহার করে এবং ২) বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে। বাটন মোবাইলে bkash অ্যাপ ডাউনলোড করা যাবে না তাই ইউএসএসটি কোড ব্যবহার করার মাধ্যমে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করতে হবে।
বাটন মোবাইলের ডায়াল করুন *২৪৭#। একট ডায়াল করে ১ থেকে ২ সেকেন্ড লোডিং হবে। তারপর ৯ my bkash বাটনে ক্লিক করে ok বাটনে ক্লিক করুন। তারপর প্রথম অপশন রয়েছে check balance ১ বাটনে চাপ দিয়ে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে বিকাশ অবশিষ্ট ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন। অথবা সরাসরি *২৪৭*৯*১#ডায়াল করে বিকাশ অবশিষ্ট ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।
আর যদি বিকাশ অ্যাপ থাকে তাহলে বিকাশ অ্যাপ লগইন করে বিকাশ পিন কোড দিয়ে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে হোমপেজে মেইন ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন। বিকাশ অ্যাপ এর সুবিধা অনেক বেশি তাই বিকাশ এর সমস্ত সুবিধা উপভোগ করতে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করুন।
বিকাশে সেন্ড মানি করার নিয়ম
আপনি কি নতুন বিকাশ ব্যবহার করছেন? জানেন না কিভাবে বিকাশ একাউন্টে সেন্ড মানি করতে হয়? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আপনারা যারা নতুন বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করছেন তাদের উদ্দেশ্যে আজকের এই প্রতিবেদনটি।
বিকাশ একাউন্টে সেন্ড মানি করার দুইটি নিয়ম রয়েছে একটি সরাসরি বিকাশ অ্যাপের সাহায্যে সেন্ড মানি করতে পারবেন অপরটি ইউএসএসটি কোড ব্যবহার করে সেন্ড মানি করতে পারবেন। আর যদি দোকানে সেন্ড মানি করতে চান তাহলে কিউআর কোড স্ক্যান করে সেন্ড করতে পারবেন। সেই দোকানের বিকাশ লিংকে ক্লিক করে টাকা সেন্ড মানি করতে পারবেন। অথবা ক্যাশ আউট এ ক্লিক করে বিকাশ সেন্ড মানি করতে পারবেন।
USSD কোড ব্যবহার করে বাটন মোবাইলে বিকাশ সেন্ড মানি করার নিয়ম
USSD কোড ব্যবহার করে বাটন মোবাইলে বিকাশ সেন্ড মানি করার নিয়ম খুঁজছেন? যে কোন মোবাইলে যদি ইউএসএসটি কোড ব্যবহার করে সেন্ড মানি করতে চান তাহলে মোবাইল থেকে ডায়াল করুন*২৪৭#। তারপর ওকে বাটনে ক্লিক করুন।
এবার প্রথম অপশন আসবে send money। যদি প্রথম অপশন সেন্ড মানি আসে তাহলে ১ ডায়াল করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। এক থেকে দুই মিনিট লোডিং হবে। তারপর কার নাম্বারের টাকা সেন্ড করতে চান তার নাম্বারটি ডায়াল করে সেন্ড বাটনে আবারো ক্লিক করুন।
এবার কত টাকা সেন্ড করতে চান ডায়াল করে আবারো সেন্ড বাটনে ক্লিক করুন। এবার আরো একটি অপশন আসবে enter reference। এখানে যে কোন একটি শব্দ টাইপ করে নিচের সেন্ট বাটনে ক্লিক করুন।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি সফলভাবে ইউএসএসটি কোড ব্যবহার করে বাটন মোবাইলে অথবা স্মার্ট ফোনে বিকাশ সেন্ড মানি করতে সক্ষম হয়েছেন। এবার চলুন দেখে আসি বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে সেন্ড মানি করার নিয়ম।
বিকাশ অ্যাপ থেকে সেন্ড মানি করার নিয়ম
আপনি কি বিকাশ অ্যাপ থেকে সেন্ড মানি করার নিয়ম খুঁজছেন? বিকাশ অ্যাপ থেকে সেন্ড মানি করার নিয়ম সবচেয়ে সহজ মাত্র এক মিনিটের মধ্যেই বিকাশ অ্যাপ থেকে সেন্ড মানি করা সম্ভব। বিকাশ একাউন্ট লগইন করুন। বিকাশ পিন কোড দিয়ে বিকাশ একাউন্ট লগইন করতে হবে। বিকাশ ড্যাশবোর্ড ওপেন সামনে দেখুন একটি সেন্ড মানি অপশন রয়েছে।
এখানে দুইটি অপশন রয়েছে সেন্ড মানি এবং ক্যাশ আউট। অনেকেই কনফিউজ হয়ে পড়েন যে ক্যাশ আউট করতে হবে নাকি সেন্ড মানি করতে হবে। আপনি যদি কোন পার্সোনাল বিকাশ নাম্বারে টাকা পাঠাতে চান তাহলে সেন্ড মানি বাটনে ক্লিক করতে হবে।। আর যদি কোন দোকানে থেকে টাকা উত্তোলন করতে চান তাহলে সে দোকানের নাম্বারে ক্যাশ আউট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
যখন কোন দোকান থেকে আপনি টাকা উত্তোলন করতে চাইবেন তখন ক্যাশ আউট বাটনে ক্লিক করে দোকানের নাম্বার দিতে হবে। আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা শেয়ার করব সেন্ড মানি করার নিয়ম। সেন্ড মানি বাটনে ক্লিক করুন। এবার যার নাম্বারে টাকা সেন্ড মানি করতে চান তার নাম্বারটি টাইপ করুন।
নিচে দেখুন একটি পাপ আপ মেসেজ আসবে নাম্বারটি সঠিক রয়েছে নাকি সেখানে ''হ্যাঁ নাম্বারটি সঠিক''বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর কত টাকা সেন্ড মানি করতে চান সেই অ্যামাউন্ট বসাতে হবে। এমাউন্ট বসিয়ে রাইট সাইডের এরো বাটনে ক্লিক করুন। এবার বিকাশ একাউন্টের পিন নাম্বার দিয়ে আবারও রাইট সাইডে এরো বাটনে ক্লিক করুন।
সর্বশেষ স্টেপ নিচে দেখুন ''সেন্ড মানি করতে ট্যাপ করে ধরে রাখুন''লিখা রয়েছে তার ওপর দুই থেকে তিন সেকেন্ড পর্যন্ত ট্যাপ করে থাকুন। এই বাটনে ট্যাপ করে থাকলে সফলভাবে আপনি টাকা সেন্ড মানি করতে সক্ষম হবেন। সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে বিকাশ একাউন্টে সেন্ড মানি করতে হয়।
লেখকের শেষ মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই প্রতিবেদনে দেখলাম বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি? বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম কি? বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা এবং বিকাশ একাউন্টে সেন্ড মানি করার নিয়ম কি।
যারা নতুন বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করছেন তারা হয়তো অনেকে জানেন না কিভাবে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হয় অথবা বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম কি তাই আজকের এই প্রতিবেদনে শেয়ার করলাম বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে বুঝতে পেরেছেন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম কি,
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম খুবই সহজ। আপনারা যদি ওপরের নিয়ম গুলো অনুসরণ করেন তাহলে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। আজকের এই প্রতিবেদনে আরো শেয়ার করেছি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি? এছাড়াও যারা নতুন বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করছেন তারা হয়তো অনেকে জানেন না যে,
বিকাশ একাউন্ট থেকে সেন্ড মানি কিভাবে করতে হয় আশা করছি আপনারা সকলে আজকের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে বিকাশ একাউন্টে সেন্ড মানি করার নিয়ম বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা অর্জন করতে পেরেছেন। আপনাদেরকে সাহায্য করা হলো আমাদের মূল উদ্দেশ্য। প্রতিবেদনটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন।
ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url