ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল একসাথে কয়টি বাচ্চা দেয় জানলে অবাক হবেন

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল একসাথে অনেক বাচ্চা দেয়। যারা অল্প পুঁজিতে প্রচুর মুনাফা অর্জন করতে চাচ্ছেন তারা ছাগল লালন পালন এর ব্যবসা করতে পারেন এটি খুবই সুবিধাজনক। আজকের এই প্রতিবেদনে সবচেয়ে বড় ছাগলের জাত এবং কোন জাতের ছাগল পালনের লাভ বেশি হয় পাশাপাশি ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল একসাথে কয়টি বাচ্চা দেয় সে সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল একসাথে কয়টি বাচ্চা দেয়
যারা ছাগল লালন পালন করেন তাদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ছাগল লালন পালন করলে বহু উপকারিতা পাওয়া যায় ছাগলের দুধ বিক্রি করে ইনকাম করা যায় ছাগল বিক্রি করে ইনকাম করা যায়। এছাড়াও ছাগলের পশম ও মলমূত্রের আরো বহুমুখী ব্যবহার করা হয়। চলুন দেরি না করে তাড়াতাড়ি দেখে আসি ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল একসাথে কয়টি বাচ্চা দেয় এবং কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি।

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল একসাথে কয়টি বাচ্চা দেয় 

এই পৃথিবীতে বহু প্রজাতি ছাগল রয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৩০০ এর অধিক যাদের ছাগল রয়েছে বাংলাদেশের স্থানীয় এলাকা গুলোতে সবচেয়ে বেশি ব্ল্যাক বেঙ্গল অথবা কালো ছাগল দেখতে পাওয়া যায়। এই ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলগুলো প্রতিবছরে প্রচুর বাচ্চা দিয়ে থাকে। পৃথিবীতে ৩০০ রকমের ছাগল থাকলেও এদের আকার আকৃতি এবং রঙের মধ্যে বিশেষ ভিন্নতা রয়েছে।  

বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি এই কালো রংয়ের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দেখতে পাওয়া যায়। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দেখতে আকারে বেটে ধরনের হয় এবং এদের শরীরের কাঠামো শক্ত হয়ে থাকে এদের গায়ের দম খাটো খাটো ও অনেক ঘন এদের শিংও আকারে ছোট হয়।

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলগুলো শুধুমাত্র বাংলাদেশে পাওয়া যায় ব্যাপারটা এমন নয় বাংলাদেশ ছাড়াও আসাম পশ্চিমবঙ্গ উড়িষ্যায় পাওয়া যায়। এমনকি ব্ল্যাক বেঙ্গল অথবা কালো এই ছাগল গুলো আফ্রিকাতেও দেখতে পাওয়া যায়। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলগুলো সর্বদা উচু জায়গায় থাকতে পছন্দ করে।

 একটি ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগল প্রতিবছরে দুইবার বাচ্চা দিয়ে থাকে। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল প্রতি সাত মাস পর পর বাচ্চা দেয় এবং সর্বনিম্ন দুইটি থেকে সর্বোচ্চ পাঁচটি বাচ্চা দেয়। প্রতি সাত মাস পর পর ব্লাক বেঙ্গল জাতের ছাগল দুইটি থেকে শুরু করে পাঁচটি পর্যন্ত বাচ্চা দিতে পারে বেশিরভাগ ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল প্রতি সাত মাস পর পর তিনটি করে বাচ্চা দেয়। 

এভাবে ছাগল লালন পালন করলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রচুর মুনাফা লাভ করা সম্ভব একটি ছোট ছাগলের দাম ৭০০০ টাকা থেকে শুরু হয়। যদি দুইটি ছাগল লালন পালন করা হয় তাহলে সেই দুইটি ছাগল থেকে প্রতিবছরে প্রায় ছয়টি থেকে সাতটি ছাগল পাওয়া যাবে আবার দ্বিতীয় বছরে সেই ছয়টি ছাগল থেকে 18 টি ছাগলের বাচ্চা পাওয়া যাবে।

এভাবে ছাগল লালন পালন করে মাত্র দুই থেকে তিন বছরের ব্যবধানে প্রচুর মুনাফা লাভ করা সম্ভব। একটি ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দাম ৭০০০ টাকা। যদি এভাবে দুইটি ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল কিনে লালন পালন করা হয় তাহলে তিন থেকে চার বছর ব্যবধানে সেই ছাগল গুলো বিক্রি করে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

এইজন্য বিজ্ঞানীরা বলেন সবচেয়ে বুদ্ধিমানের ব্যবসা হল ছাগলের ব্যবসা। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের ব্যবসা করে খুব দ্রুত প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যায়। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মাংসের চাহিদা অনেক বেশি এবং ব্ল্যাক বেঙ্গল দুধের চাহিদাও প্রচুর। তাই ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল এর ব্যবসা করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই ব্যবসায়ীরা প্রচুর মুনাফা অর্জন করতে পারবে। 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল কাকে বলে 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল হল একটি ভারতীয় প্রজাতির ছাগল এটি বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে দেখতে পাওয়া যায় যেমন ভারত, পাকিস্তান,আফ্রিকা। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল তার মাংস এবং চামড়ার জন্য বহু বিখ্যাত এবং ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মাংস এবং দুধের চাহিদা বিশ্ববাজারে অনেক বেশি এজন্য প্রত্যেকের কাছে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল সবচেয়ে জনপ্রিয়।

এছাড়াও ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল লালন পালন করা সহজ এবং এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি এরা সহজে রোগ বালাই দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পড়ে না এজন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল এর ব্যবসা করলে খুব দ্রুত প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যাবে। 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল সবচেয়ে বেশি দক্ষিণাঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছোট আকারের ছাগল।কিন্তু এর দুধ এবং মাংসের চাহিদা অনেক বেশি ব্ল্যাক বেঙ্গল আকারে ছোট হলেও এর উচ্চতা প্রায় ৫০ থেকে ৬০ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে এবং ওজন ২৫ থেকে ৩০ কেজি। 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মাংস খুবই সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর এজন্য বাংলাদেশে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চাহিদা অনেক বেশি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল প্রতিবছরে দুই বা ততোধিক বাচ্চা জন্ম দিয়ে থাকে এজন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল লালন পালন করলে অতি দ্রুত প্রচুর মুনাফা লাভ করা সম্ভব।

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দাম 

বাজারে ব্লাক বেঙ্গল ছাগলের দাম অনেক কম। যদি অল্প পুজিতেই ভালো একটি ছাগলের খামার তৈরি করতে চান তাহলে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দিয়ে খামারের কার্যক্রম শুরু করতে পারেন এছাড়াও ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দ্রুত বংশবিস্তার করতে পারে এজন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের খামার তৈরি করলে অতি দ্রুত বেশি মুনাফা লাভ করা সম্ভব। 
  1. একে ছোট চার থেকে পাঁচ মাস বয়সের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের বাচ্চার দাম সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা।
  2. ৯ থেকে ১০ মাস বয়সী ব্ল্যাক বেঙ্গল খাসির দাম ৭ থেকে ৯ হাজার টাকা। 
  3. এক বছর বয়সী ব্ল্যাক বেঙ্গল খাসির দাম আনুমানিক ১০ হাজার থেকে শুরু করে ১৪ হাজার টাকা। 
  4. আর বড় ব্ল্যাক বেঙ্গল ঘাসের দাম ১৭,০০০ থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা।
বাজারে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দাম খুবই কম তাই যারা অল্প পুজিতে বেশি মুনাফা অর্জন করতে চাচ্ছেন ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল কিনে ব্যবসা শুরু করুন এতে অতি দ্রুত কোটিপতি হতে পারবেন বিজ্ঞানীরা বলেন সবচেয়ে বুদ্ধিমতার ব্যবসা হলো ছাগলের ব্যবসা। ছাগলের ব্যবসা করে একদিকে দুধ ও ছাগলের মাংস বিক্রি করে ইনকাম করা যায়। পাশাপাশি ছাগলের বাচ্চা থেকে দ্রুত ছাগলের বংশবিস্তার ঘটে এবং সেখান থেকে আরও অধিক ইনকামের আশা করা যায়।

ছাগলের জাত চেনার উপায় 

বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রজাতির ছাগল রয়েছে এই বিশ্বে প্রায় ৩০০ এর অধিক প্রজাতির ছাগল রয়েছে প্রতিটি ছাগলের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দেখে তাদের জাত নির্বাচন করা যায়। বিশেষ করে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল এর জাত পরিচিতি সম্পন্ন আলাদা এবং শত শত ছাগলের ভিড়েও ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল চেনা যায়।

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল আকারে ছোট হয় এবং এদের উচ্চতা প্রায় ৫০ থেকে ৬০ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল এর পশম আকারে ছোট হয় এবং অনেক ঘন হয় আর পশমের রং কালো হয় এদের শিং অনেক ছোট হয়। 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মাংস অনেক জনপ্রিয় এবং ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দুধের পরিমাণ অনেক বেশি। মূলত ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল তার দুধ এবং মাংসের জন্য বহু জন পরিচিতি লাভ করেছে। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল এর মাংসের স্বাদ অন্যান্য মানুষের তুলনায় একে আলাদা করে রাখে। 

ছাগলের জাত চেনার উপায় খুবই সহজ প্রতিটি ছাগলের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে। যেমন কিছু ছাগল আকারে অনেক বড় হয়। কিছু ছাগল আকারে অনেক ছোট হয়। আবার কিছু ছাগল এর পশম কম হয়, কিছু ছাগলের শিং অনেক বড় হয়। 

বাংলাদেশের সাধারণত সবচেয়ে বেশি দুই ধরনের ছাগল দেখতে পাওয়া যায় ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল এবং বিদেশী শিহরি, বিটল, যমুনাপাড়ী এবং বোয়ার ছাগল।ছাগলের জাত চেনার উপায় হল তাদের বৈশিষ্ট্য। প্রতিটি ছাগলের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে তাদের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ছাগলের মধ্যে ভিন্নতা দেখা যায়। যেমন কিছু ছাগলের উচ্চতা বেশি কিছু ছাগলের উচ্চতা কম। 

ছাগলের জাত চেনার উপায় হল তাদের শরীরের রং। প্রতিটি ছাগলের জাতের ভিন্ন ভিন্ন রং রয়েছে যেমন কিছু ছাগলের গায়ের রং সাদা যেমন তুর্কি জাতের ছাগলের গায়ের রং সাদা হয়ে থাকে আবার ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের গায়ের রং কালো হয়ে থাকে।

ছাগলের যাচ্ছেন আর অন্যতম একটি উপায় হল দুধ উৎপাদনের ক্ষমতা। কিছু কিছু যাদের ছাগল অনেক বেশি দুধ উৎপাদন করে। যেমন ব্ল্যাক বেঙ্গল যাদের ছাগল এবং নাজারি যাদের ছাগল প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করে যা দেখে তাদের জাতকে চেনা যায়। 

ছাগলের জাত চেনার আরেকটি অন্যতম উপায় হলঃ প্রজনন ক্ষমতা। যেমন ব্ল্যাক বেঙ্গল যাদের ছাগল প্রচুর পরিমাণে বাচ্চা দিয়ে থাকে এরা প্রতিবছরের দুই বার দুই বা ততোধিক বাচ্চা দিয়ে থাকে। যা অন্য জাতের ছাগলের মাধ্যমে সম্ভব নয় অতএব ছাগলের জাত চেনার জন্য বৈশিষ্ট্য জানা খুবই জরুরী।

ছাগলের জাত চেনার অন্যতম একটি উপায় হল তাদের শিং। ছাগলের জাত এর মধ্যে এই সিংহের ভিন্নতা রয়েছে। যেমন রামছাগলের শিং অনেক বেশি বড় এবং বাঁকানো হয়ে থাকে কিন্তু ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের সিং অনেক ছোট এবং সরু হয়ে থাকে। যা দেখে বোঝা যায় কোনটির রামছাগল এবং কোনটি ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল।

ওপরের এই উপায় গুলো দেখে খুব সহজে যে কোন ছাগলের জাত শনাক্ত করা সম্ভব। ছাগল লালন পালন করার পূর্বে ছাগলের জাত সম্পর্কে জানতে হবে এবং কোন ছাগলের বৈশিষ্ট্য কেমন কোন ছাগল দেখতে কেমন হয় সেই সকল বিশ্ব সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান থাকতে হবে।

তাহলে ছাগল লালন পালন করে অতি দ্রুত প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যাবে। আশা করছি উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনারা বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ছাগলের যা চেনা যায়। এবার চলুন দেখে আসি কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি। 

কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি 

বাংলাদেশে কিছু যাতে ছাগল রয়েছে যে ছাগলগুলো পালন করে খুব দ্রুত বেশি মুনাফা লাভ করা যায়। বাংলাদেশ হল কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশের প্রচুর খোলা জায়গা রয়েছে সেখানে ছাগল গরু লালন পালন করে খুব দ্রুত প্রচুর মুনাফা লাভ করা যায়। 

সম্পূর্ণ পৃথিবী জুড়ে প্রায় 300 এর অধিক জাতের ছাগল রয়েছে তবে প্রতিটি জাতের ছাগল পালন করেই মুনাফা লাভ করা সম্ভব নয়। না জেনেই হঠাৎ করে ছাগলের ব্যবসা শুরু করা যাবে না প্রথমেই জানতে হবে কোন জাতের ছাগলের লাভ বেশি হয়। 

বাজারে বেশ কয়েক ধরনের ছাগল লালন পালন করে খুব দ্রুত প্রচুর মুনাফা লাভ করা যায় যেমন ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, যমুনাপারি ছাগল, বিটল ছাগল, বারবেরি ছাগল এবং শিরোহী ছাগল। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল প্রতিবছরের দুই বার দুই বা ততোধিক পরিমাণ বাচ্চা জন্ম দেয় এই জন্য ব্ল্যাকবেঙ্গল ছাগল লালন পালন করে অতি দ্রুত প্রচুর মুনাফা লাভ করা যায়। 

বিটল ছাগল অতি দ্রুত বড় হয় এবং এদের আকার অনেক বড়। বিটল ছাগলের মাংস বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা লাভ করা সম্ভব। এছাড়াও বিটল ছাগল প্রতিবছরের দুই বা ততোধিক বাচ্চা জন্ম দিয়ে থাকে এবং এরা প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করে।এই পাঁচটি জাতের ছাগল পালন করে সবচেয়ে বেশি মুনাফা অর্জন করা যায়। 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালন করে প্রতি মাসে 20000 টাকা আয় 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালন করে প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করা যায়। কারণ ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মাংসের চাহিদা বাজারে অনেক বেশি এবং এই ছাগলের দুধের চাহিদা অনেক বেশি। খুব অল্প জায়গার মধ্যে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল লালন পালন করা যায় এবং ১৪ মাস পর পর ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দুইবার বাচ্চা প্রসব করে এবং দুই বা ততোধিক পরিমাণ বাচ্চা প্রসব করে থাকে।

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালন করতে বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না এবং এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি থাকে এরা বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে না এতে খুব সহজে ব্লাক বেঙ্গল ছাগল পালন করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যায় এবং ব্লাক বেঙ্গল ছাগল প্রতি বছরের দুইবার বাচ্চা প্রসব করে। এরা প্রতি বছরে দুইবার দুই বা ততোধিক বাচ্চা প্রসব করে অর্থাৎ প্রতি বছরে এরা চার থেকে ছয়টি বাচ্চা প্রসব করে। 

প্রতিবছরের ছয়টি বাচ্চার প্রসব করলে দ্বিতীয় বছরে 6 টি বাচ্চা থেকে আবারো ১৮টি বাচ্চা হবে। এইভাবে মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে ব্লাক বেঙ্গল ছাগল পালন করে প্রতি মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালন করে প্রতিমাসে বিশ হাজার টাকা মুনাফা অর্জন করা যায়। 

বিটল ছাগল পালন করে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা মুনাফা ইনকাম 

বিটল ছাগল পালন করে প্রতিমাসে বিশ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ছাগল আকারে অনেক বড় হয়। বিটল ছাগল বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যাবে। এছাড়াও বিটল ছাগল খুব দ্রুত বড় হয়। একটি বিটোল ছাগল বাজারে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি করা যায়। বিটল ছাগল প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করে এতে দুধ বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যাবে। 

বিটল ছাগল এই শরীরে প্রচুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে এরা সহজে যে কোনো রোগ বালাই দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পড়ে না এজন্য বিটল ছাগল লালন পালন করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যায়। বিটল ছাগল দ্রুত বড় হয় পাঁচ থেকে ছয় মাসের বিটল ছাগল বিক্রি করে 

৮ থেকে ৯ হাজার টাকা ইনকাম করা যায় প্রতিবছরের বিতর ছাগল দুই থেকে তিনটি বাচ্চা প্রসব করে এবং সেই তিনটি বাচ্চা থেকে পরের বছরে আবার বিটল ছাগল ৮-৯ টি বাচ্চা প্রসব করবে। এদের সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকবে এবং ইনকামের সংখ্যাও বাড়বে।

যমুনাপারি ছাগল পালন করে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম 

 যমুনাপারি ছাগল পালন করে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। যমুনাপারি ছাগল এর ওজন ও উচ্চতা খুব দ্রুত বাড়ে এবং এদের দুধ বিক্রি করেও প্রচুর ইনকাম করা যায়। একটি যমুনাপারি ছাগল প্রতিদিন ১-২ লিটার পর্যন্ত দুধ দিয়ে থাকে। 

যমুনাপারি ছাগল এর দুধ বিক্রি করে খুব সহজেই প্রতি মাসে পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে। পাশাপাশি যমুনা পানি ছাগল এর মাংসের চাহিদা বাজারে অনেক বেশি।  যদি পাঁচটি যমুনা পানি ছাগল থাকে তাহলে তার দুধ বিক্রি করে প্রতি মাসে অনায়াসে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে। 

প্রতিবছরের যমুনা বাড়ি ছাগল দুই বা ততোধিক পরিমাণ বাচ্চা প্রসব করে থাকে তাদের বাচ্চা বিক্রি করেও ছয় থেকে সাত হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে। বাজারে যমুনাপারি ছাগলের চাহিদা অনেক বেশি। তাই ছাগল লালন পালন করতে চাইলে যমুনাপারি ছাগল পালন করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যাবে।

শিরোহী ছাগল পালন করে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম 

শিরোহী ছাগল তার দুধের জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং ছাগল সবচেয়ে বেশি পরিমাণে দুধ দিয়ে থাকে। শিরোহি ছাগল অত্যন্ত শক্তিশালী হয় এবং এরা প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করতে সক্ষম হয়। একটি ছাগলের দুধ বিক্রি করে প্রতি মাসে প্রায় ৩-৪ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব। 

যদি পাঁচটি শিরোহি ছাগল থাকে তাহলে তার দুধ বিক্রি করে অনায়াসে প্রতিমাসে ১৫-২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে। শিরোহী ছাগল প্রতিবছরের দুই বার বাচ্চা প্রসব করে এবং এরা প্রতিবছরের দুইবার ৩-৪ টি বাচ্চা প্রসব করে। 

আবার পরবর্তী বছরে এই বাচ্চাগুলো মা হয়ে বাচ্চা প্রসব করবে যার ফলে তাদের বংশবিস্তার ঘটবে এবং ছাগলের সংখ্যা বাড়বে। এভাবে ধীরে ধীরে শিরহী ছাগল পালন করে খুব সহজে প্রতিমাসে বিশ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে।

বারবেরি ছাগল পালন করে প্রতিমাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম

বারবেরি ছাগল পালন করে প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা ইনকাম করা যায় এটি একটি উচ্চমানের বর্ধনশীল যাদের ছাগল বাজারে বার্বি ছাগলের চাহিদা অনেক বেশি এবং বারবেরি ছাগলের বাচ্চা বিক্রি করে প্রচুর টাকা আয় করা যায় বারবারই ছাগলের প্রতিটি বাচ্চার দাম প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা। 

বাজারে বারবেরি ছাগলের মাংসেরও অনেক দাম রয়েছে। বারবেরি হলো উন্নত জাতের ছাগল। একটি বারবেরি ছাগল দুই বা ততোধিক পরিমাণ বাচ্চা প্রসব করতে পারে এবং এদের বাচ্চার দাম অনেক বেশি বারবেরি ছাগল ভালো দুধ উৎপাদন করতে পারে।

এদের দুধ বিক্রি করেও প্রচুর মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। বারবেরি ছাগল অন্যান্য ছাগলের তুলনায় কম পরিমাণে বাচ্চা প্রসব করে থাকে, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল যেমন প্রতিবছরে দুইবার বাচ্চা প্রসব করে তার তুলনায় বারবেরি ছাগল কম পরিমাণে বাচ্চা দেয়। 

বারবেরি ছাগল প্রতিবছরে দুইবার ততোধিক বাচ্চা প্রসব করে থাকে কিন্তু ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল প্রতিবছরে চার থেকে ছয়টি বাচ্চা প্রসব করে থাকে। কিন্তু বাজারে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলে তুলনায় বাড় বেরিয়ে ছাগলের দাম অনেক বেশি এবং এদের দুধ ও মাংসের চাহিদাও অনেক বেশি প্রতি মাসে যদি ২০ হাজার টাকা আয় করতে চান,

তাহলে পাঁচটি বারবেরি ছাগল পালন করুন এতে খুব সহজে প্রতি মাসে 20000 টাকা আয় করতে পারবেন। বারবেরি ছাগলের খামার এবং খাবারের খরচ মিলিয়ে প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৫০০০ থেকে শুরু করে সাত হাজার টাকা খরচ হতে পারে কিন্তু বারবার ছাগলের মাংস এবং দুধ বিক্রি করে খুব সহজেই বিশ হাজার টাকা আয় করা যায়। 

নিঃসন্দেহে ছাগল পালন একটি লাভজনক ব্যবসা ছাগল পালন করে অতি দ্রুত প্রচুর মুনাফা লাভ করা যায়। যারা ছাগল পালন করে প্রচুর টাকা লাভ করতে চান তারা এই পাঁচ জাতের ছাগল পালন করতে পারেন এই পাঁচ জাতের যেমন বারবেরি, ব্ল্যাক বেঙ্গল, যমুনাপারি, বিটল ও শিরোহী ছাগল পালন করে সবচেয়ে বেশি মুনাফা লাভ করা সম্ভব এই পাঁচ জাতের ছাগল সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পন্ন।

উন্নত জাতের ছাগল কোনটি

 যারা নতুন ছাগল লালন পালন করছেন তারা হয়তো অনেকেই জানেন না উন্নত জাতের ছাগল কোনটি বিশ্বের প্রায় ৩০০ এর অধিক ছাগল রয়েছে তবে সবচেয়ে উন্নত জাতের কয়েকটি ছাগল রয়েছে যেমন বারবেরি ছাগল, প্রেভাল ছাগল, 

দেশি কঙ্গো ছাগল, নুবিয়ান ছাগল এবং ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দেখতে পাওয়া যায় তবে বারবেরি এবং নুবিয়ান ছাগল এর পরিমাণ বাংলাদেশের সবচেয়ে কম।
বারবেরি ছাগলঃ বারবেরি ছাগল এর উৎপত্তি হলো ভারতের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এবং বাজারে এই ছাগলের দাম অনেক বেশি। বাজারে বারবেরি ছাগলের দাম ১৫০০০ থেকে শুরু হয় এবং বারবেরি ছাগলের মাংসের চাহিদাও বাজারে অনেক বেশি তাই যদি ছাগলের ব্যবসা করে মুনাফা অর্জন করতে চান তাহলে বারবেরি ছাগল এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

দেশি কঙ্গো ছাগলঃ দেশে কঙ্গো ছাগল এর উৎপত্তি ভারতে এবং এই ছাগল খুব বেশি শক্তিশালী হয়ে থাকে এদের আকার এবং উচ্চতা অনেক বেশি। দেশি কঙ্গোছাগল বাজারে বিক্রি করলে প্রায় ১৫ থেকে ১৬ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে এই ছাগল এর দাম বাজারে অনেক বেশি এবং দেশী কঙ্গো ছাগলের চাহিদা অনেক বেশি বাজারে বেশি কঙ্গো ছাগলের মাংসের দাম ১০০০ টাকা কেজি।

নুবিয়ান ছাগলঃ আফ্রিকা এবং ব্রিটেনে এই নুবিয়ান ছাগল পাওয়া যায় এই ছাগল প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করে। নুবিয়ান ছাগলের দুধের মান অনেক উন্নত এজন্য আফ্রিকাতে এই ছাগলের দুধ অনেক জনপ্রিয় বাজারে নুবিয়ান ছাগল ১৫ হাজার থেকে শুরু করে বিশ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয় এই ছাগলের চাহিদা এবং দাম অনেক বেশি তাই ব্যবসা করতে চাইলে নুবিয়ান ছাগল এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

প্রিভাল ছাগলঃ প্রিভাল ছাগলের উৎপত্তিস্থল হলো ভারত ভারত এবং পাকিস্তানের সবচেয়ে বেশি প্রিভাল ছাগল দেখতে পাওয়া যায় বাজারে এই ছাগলের দাম অনেক বেশি। প্রিভাল ছাগল প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করে এবং এটি খুব বর্ধনশীল ছাগল প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে বাচ্চা প্রসব করে থাকে খুব সহজেই প্রিভাল ছাগল লালন পালন করা যায়। 

আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন উন্নত জাতের ছাগল সম্পর্কে এই কয়েকটি ছাগল সবচেয়ে উন্নত জাতের এবং এই ছাগল গুলো লালন পালন করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা সম্ভব যারা ছাগলের ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন তারা উপরের এই ছাগল গুলোর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এগুলো প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করে এবং বাজারে দাম বেশি।

নুবিয়ান সবচেয়ে বড় জাতের ছাগল কোনটি 

সবচেয়ে বড় যাদের ছাগল হল নুবিয়ান। নুবিয়ান ছাগলের উচ্চতা প্রায় ৭০ থেকে ১০৫ সেন্টিমিটার। নুবিয়ান ছাগলের উৎপত্তিস্থল হলো ব্রিটেন এবং আফ্রিকা। আফ্রিকাতে সবচেয়ে বেশি এই জাতের ছাগল দেখতে পাওয়া যায় এবং এই ছাগল বাজারে বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা লাভ করা সম্ভব।

বাজারে নুবিয়ান ছাগলের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং এরা প্রতি বছরে এক থেকে দুইটি বাচ্চা প্রসব করে থাকে এদের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এরা সবচেয়ে বেশি দুধ উৎপাদন করে।যেহেতু এদের আকার অনেক বড় তাই এদের দুধের পরিমাণও অনেক বড় এদের দুধ বিক্রি করে প্রতি মাসে 5 থেকে 6000 টাকা ইনকাম করা যায়।

শুধুমাত্র একটি ছাগলের দুধ বিক্রি করে যদি 6000 টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে পাঁচটি নুবিয়ান ছাগল পালন করলে শুধুমাত্র দুধ বিক্রি করে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে। এই পৃথিবীতে ৩০০ এর অধিক ছাগলের জাত রয়েছে তবে সে সমস্ত যাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় 

এবং আকারে উচ্চতার দিক থেকে উন্নত হল নুবিয়ান ছাগল। এই ছাগলের দামও অনেক বেশি। নুবিয়ান ছাগলের দাম ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয় একটি ছাগল বিক্রি করে 50 হাজার টাকা পাওয়া যাবে একটি বাচ্চা ছাগল বিক্রি করলে সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকা পাওয়া যাবে। 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ আজকের এই প্রতিবেদনে ছাগলের জাত চেনার উপায় উন্নত জাতের ছাগল কোনটি সবচেয়ে বড় ছাগলের জাত কোনটি এবং ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল একসাথে কয়টি বাচ্চা দেয় পাশাপাশি কোন জাতের ছাগল পালনের লাভ বেশি হয় সেই সকল বিষয় সম্পর্কে আজকের এই প্রতিবেদনে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।

আপনারা যারা নতুন ছাগল পালন করছেন তাদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে কোন ছাগল পালন করার পূর্বে জানতে হবে সেই ছাগলের বৈশিষ্ট্য এবং সেই ছাগলের প্রতিবছরে কয়টি বাচ্চা প্রসব করে। যে ছাগল প্রতিবছরে প্রচুর বাচ্চা প্রসব করে এবং প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদন করে সে সমস্ত ছাগল পালন করতে হবে। 

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল প্রতিবছরের দুই বার বাচ্চা প্রসব করে এবং দুইবার দুই বা ততোধিক পরিমাণ বাচ্চা প্রসব করে থাকে এই জন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চাহিদা বাংলাদেশে প্রচুর বাংলাদেশের ব্লাক বেঙ্গল ছাগলের মাংসের চাহিদা এবং দুধের চাহিদাও অনেক বেশি। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল এর দাম বাজারে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা।

আজকের এই প্রতিবেদনে আলোচনা করেছি কোন জাতের ছাগল পালনে সবচেয়ে বেশি মুনাফা লাভ করা যায়। নুবিয়ান এবং যমুনাপারি ছাগল পালন করে সবচেয়ে বেশি মুনাফা লাভ করা যায় এই দুই জাতের ছাগল সবচেয়ে বেশি দুধ উৎপন্ন করে এবং এই ছাগলের দাম অনেক বেশি। 

নুবিয়ান ছাগলের উচ্চতা অনেক বেশি এবং এই ছাগলের দাম বাজেরে ৫০ হাজার থেকে শুরু হয়। আশা করছি আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন কোন জাতের ছাগলের দাম কেমন এবং কোন জাতের ছাগল পালন করে সবচেয়ে বেশি মুনাফা লাভ করা সম্ভব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url