এই নিয়মে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন

ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম খুবই সহজ এবং ইসলামিক ব্যাংকের লোন না সুবিধা অনেক এখানে খুব কম পরিমাণ সুদ দিতে হয়। আজকের এই প্রতিবেদনের মূল আলোচ্য বিষয় হলো ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা এবং ইসলামী ব্যাংকে লোন নিলে কত টাকার সুদ দিতে হবে সে বিষয়ে সম্পর্কে আলোচনা করা।
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার উপায়
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য প্রথমে কিছু নির্দিষ্ট শর্তাবলীতে সিগনেচার করতে হবে। আপনি তাদের শর্তাবলী এবং নীতির সাথে একমত পোষণ করছেন সে বিষয়ে সিগনেচার দিতে হবে। ইসলামী ব্যাংক ইসলামী শরীয়তের আইন অনুসরণ করে।

ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম

আপনারা অনেকেই জানেন না কিভাবে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে হয়। ইসলামী ব্যাংকের লোন নেওয়ার পদ্ধতি ও অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় একটু আলাদা হওয়ায় অনেককে বিশেষ সমস্যায় পড়তে হয়। এছাড়া অনেকে জিজ্ঞাসা করেন ইসলামী ব্যাংকে মুনাফার হার কত? কত পার্সেন্ট মুনাফা দিতে হবে? 

বাংলাদেশের প্রায় ৮ টি ইসলামিক ব্যাংক রয়েছে। যথা ইসলামিক ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এবং এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড।

যেকোনো ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে লোন নেওয়ার পদ্ধতি সমূহ নিচে ব্যাখ্যা করা হলো: 
ইসলামী ব্যাংক থেকে তিন ভাবে ঋণ দিয়ে থাকে ১) বাড়িঘর নির্মাণের ক্ষেত্রে লোন নিতে পারবেন, ২) ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য লোন নিতে পারবেন অথবা ৩) বাড়ির সংস্কার কিংবা বর্ধিতকরণের জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংক শুধুমাত্র এই সকল খাতেই ঋণ প্রদান করে থাকে যেমন ব্যবসা-বাণিজ্য কৃষি শিল্প ইত্যাদি। 

ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার পদ্ধতি: একটি বাড়ি তৈরি করার জন্য সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হয়। তবে টাকা নির্ভর করে বাড়ির আকার আয়তন এর ওপর। যদি আপনার জমি কি না থাকে এবং সেখানে বাড়ি তৈরি করতে চান তাহলে ইসলামী ব্যাংক থেকে এটি হোম লোন নিয়ে বাড়ি তৈরি করতে পারবেন। 

ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সবচেয়ে সুবিধা হল তারা নিজেরাই সমস্ত দায়িত্ব নিয়ে সিমেন্ট রড বালি আরো প্রয়োজনীয় সমস্ত উপাদান সমূহ কিনে দেন। তারা অন্য কোম্পানি থেকে কম মরলে এই প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করেন এবং আপনার নিকট বাজার মূল্যে বিক্রি করেন এটি তাদের আলাদা ইনকাম তবে এটিকে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ইনভেস্টমেন্ট বলে থাকে। 

যদি আপনার বাড়ির সংস্করণ ও বর্ধিতকরণ করতে চান তাহলে ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবেন এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আপনার বাড়ির সংস্করণ ও বর্ধিতকরণের জন্য ইনভেস্ট করবে। ইসলামী ব্যাংক থেকে এটিএন পাওয়ার জন্য নিচের এই শর্ত গুলা পূরণ করতে হবে। 

ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত 

ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া একটু কঠিন। তবে অসম্ভব নয়। বাসার কোন সদস্য যদি সরকারি কিংবা বেসরকারি চাকরিজীবী থাকে তাহলে চাকরির অভিজ্ঞতা শেয়ার করে এবং  প্রমাণস্বরূপ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখিয়ে ঋণ নিতে পারবেন। 

প্রমাণস্বরূপ সরকারী কিংবা বেসরকারি চাকরিজীবীদের সর্বশেষ ছয় মাসের ব্যাংক একাউন্টের স্টেটমেন্ট এর কাগজ জোগাড় করতে হবে। যদি বাসায় কোন সদস্য সরকারি কিংবা বেসরকারিতে চাকরিতে অধ্যয়নরত থাকে তাহলে তার সর্বশেষ ছয় মাসের বেতনের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে।

বেসরকারি কিংবা সরকারি চাকরিজীবী সর্বনিম্ন দুই বছর পুরনো। অর্থাৎ নতুন আপনি চাকরিতে জয়েন করেছেন, কিংবা ছয় মাস অথবা পাঁচ মাস পূর্বে একটি চাকরিতে জয়েন করেছেন এই অবস্থায় ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে ঋণ নিতে পারবেন না। যেকোনো একটি প্রতিষ্ঠানের সর্বনিম্ন এক বছর পর্যন্ত কর্মরত অবস্থায় থাকতে হবে কিংবা যদি ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে ব্যবসার বয়স সর্বনিম্ন এক বছর হতে হবে। 

অনেকের মনে করেন নতুন সরকারি চাকরিতে জয়েন করেই ঋণ নিতে পারব কিন্তু এই ধারণাগুলো। যদি ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে ট্রেড লাইসেন্স কিংবা টিন সার্টিফিকেট জোগাড় করতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যদি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে ঋণ নিতে চান তাহলে অবশ্যই ২ জন গ্যারেন্টার প্রয়োজন হবে। 

গ্যারানটার মা-বাবা ভাই বোন কিংবা কোন আত্মীয়-স্বজনকে করতে পারবেন। কোন অচেনা মানুষকে গ্যারান্টি হিসেবে রাখা যাবে না এটি সম্পূর্ণ আপনার আত্মীয় স্বজন হতে হবে কিংবা মা-বাবা অথবা ভাই বোন হতে হবে যারা আর্থিক ভাবে সচল রয়েছে।

ইসলামী ব্যাংক থেকে হোম লোন কিংবা বাসার ওপর ঋণ নেওয়ার জন্য নিজস্ব মালিকানা জমি থাকা প্রয়োজন যা আপনার পিতার নামে আপনার মাতার নামে কিংবা আপনার নামে রয়েছে।  জমির মূল দলিলপত্র এবং সার্টিফাইড কপি ব্যাংকে জমা দিতে হবে। পাশাপাশি আর এস ও বিএস খতিয়ানের জবেদা, জমির খাজনা, নামজারি খতিয়ানের এবং সিএস খতিয়ানের নকল।

উপরোক্ত উপাদান গুলো নিয়ে ব্যাংকে উপস্থিত থাকতে হবে এবং ইসলামী ব্যাংকে জমা দিতে হবে। সমস্ত কাগজপত্র ঠিক থাকলে ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংক থেকে ১৬% মুনাফা গ্রহণ করে। ইসলামে এটিকে সুদ বলা হয় তবে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এটিকে কোনভাবে সুদ বলেন না এবং তারা এই অর্থকে ইন্টারেস্ট বলে থাকেন। 

যদি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে যান তাহলে ওপরের কাগজপত্র ঠিক রাখতে হবে ২টি গ্যারান্টার প্রয়োজন হবে এবং হ্তে পারে সেটির সাহাজালাল ইসলামিক ব্যাংক ইসলামিক ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড অথবা অন্যান্য ব্যাংক। 

যে ব্যাংকে সমিতি করতে চান কিংবা লোন নিতে চান সে ব্যাংকে দুইটি গ্যারেন্টার সহজ যোগাযোগ করবেন। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত সম্পর্কে এবার চলুন দেখে আসে সমিতি থেকে লোন। 

সমিতি থেকে লোন

আপনি কি সমিতি থেকে লোন নেওয়ার উপায় খুঁজছেন? সমিতি কিংবা এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য প্রথমেই আপনাকে তাদের একজন সদস্য হতে হবে কিংবা তাদের কোন সদস্যের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। বেশিরভাগ এনজিওতেই ভালো সদস্যের মাধ্যমে তারা লোক নিয়োগ দেয়।

সমিতিতে একটি নির্দিষ্ট ফর্ম রয়েছে সে ফরমটি পূরণ করতে হবে। তারপর আপনার পরিচয় পত্র কিংবা এনআইডি কার্ডের ফটোকপি আয়ের উৎস কি আপনার প্রোফাইলে সহ আরো অন্যান্য সকল গুরুত্বপূর্ণ দলিলের ফটোকপি সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। 

সমিতি থেকে লোন বিভিন্ন মাধ্যমে নিতে পারবেন। যে আমি অনেকেই নিজের প্রপার্টি অথবা বাড়ির জমির দলিল তাদের নিকট জমা দিয়ে লোন নিয়ে থাকেন। গ্রামীণ সমিতি থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে শুধুমাত্র দুইটি গ্যারেনটারের সাহায্যে তারা লোন দিয়ে থাকে। লনের পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে আপনার আয়ের উপর নির্ভর করে। 

আপনি যদি বেশি টাকা আয় করেন তাহলে লোনের পরিমাণ বেশি দেওয়া হবে আবার অনেক ক্ষেত্রে পুরনো সদস্যদেরকে অনেক বেশি থাকা লোন দেওয়া হয় তবে প্রথম অবস্থাতে যদি আপনি কোন একটি সমিতি করেন তাহলে সেখানে আপনাকে সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা লোন দিবে তবে যদি আপনি পুরনো সদস্য হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত আপনাকে লোন প্রদান করবেন। 

সমিতি থেকে লোন নেওয়ার ১০ টি উপকারিতা 

সমিতি থেকে লোন নেওয়ার উপকারিতা অনেক বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে বেশ লাভজনক করছে এ সমিতির মাধ্যমে। সমিতির মাধ্যমে দ্রুত প্রয়োজনীয় অর্থ পাওয়া যায়। পাশাপাশি সমিতি থেকে শিক্ষার জন্যও সুবিধা লাভ করা যায়। 

মেধাবী শিক্ষার্থীরা যারা টাকার অভাবের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল এবং নিজের ভবিষ্যৎকে ভালো করতে পারছিল না তাদের জন্য এখন সমিতি থেকে শিক্ষার জন্য লোন নেওয়া যায়। জরুরি মুহূর্তে অর্থের সংকট দেখা দিলে লোন নিয়ে শিক্ষা গ্রহণ করে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন। 

এছাড়াও চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এখন সমিতি থেকে লোন পাওয়া যায়। সমিতিতে ব্যাংকের তুলনায় খুব কম পরিমাণ সুদ দিতে হয়। সমিতি এর শর্তগুলো খুবই সহজ খুব সহজেই যেকোনো ব্যক্তি সমিতির সকল শর্ত মেনে লোন নিয়ে নিজের জীবনকে আরো উন্নত করতে পারবেন। পারিবারিক আর্থিক সুবিধা পাওয়া যায়। প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে সমিতি থেকে লোন নেওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। 

ইসলামী ব্যাংক থেকে কি কি খাতে লোন দেয়

অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন যে ইসলামী ব্যাংক কি কি খাতে লোন দিয়ে থাকে? আমরা প্রত্যেকেই জানি যে ইসলামী ব্যাংকে ইসলামিক শরীয়ত সম্মতভাবে সমস্ত কার্যক্রম সম্পন্ন হয় সেখানে সুদের পরিমাণ খুবই কম এজন্য বেশিরভাগ গ্রাহকরা ইসলামী ব্যাংকের লোন নিতে বেশি আগ্রহ প্রদান করে তাই আপনাদের প্রত্যেককে জানতে হবে যে ইসলামী ব্যাংক কি কি খাতে লোন প্রদান করে থাকে। 

কৃষি: আমরা প্রত্যেকে জানি বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ এই দেশে কৃষকের সংখ্যা অনেক বেশি। তাই বেশিরভাগ ইসলামী ব্যাংকে কৃষি ঘাটের লোন দেওয়া হয় কৃষি উৎপাদনের জন্য কৃষি খেতে উন্নয়নের জন্য কৃষি ক্ষেত্রে যন্ত্রপাতি ক্রয় করার জন্য লোন দেওয়া হয়। 

বাসস্থান: জরুরী মুহূর্তে টাকার শংকর দেখা দিলে জমি বিক্রি করার কৃপা বাড়ি বিক্রি করার কোন প্রয়োজন নেই বাড়ির দলিল পত্র কাগজ পাতি নিয়ে ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন এবং সেই টাকা চুক্তি অনুসারে নির্দিষ্ট মেয়েদের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়ার পর নিজের আমানত অনুসারে দলিল পত্র ও কাগজ পত্র আবার সংগ্রহ করতে পারবেন।

স্বাস্থ্য: স্বাস্থ্য ক্ষেত্রেও ইসলামী ব্যাংক গ্রহণ প্রদান করে। স্বাস্থ্যের সুরক্ষার জন্য হাসপাতাল স্থাপনের জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন দেওয়া হয়।

চিকিৎসা: চিকিৎসার উদ্দেশ্য ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন পাওয়া যায়। বাসার কেউ গুরুতর আহত হয়ে পড়লে এবং তার চিকিৎসার জন্য প্রচুর টাকার প্রয়োজন থাকলে এই মুহূর্তে আপনি অন্য কারো কাছে অর্থের জন্য হাত না পেতে সরাসরি ইসলামী ব্যাংক থেকে চিকিৎসা লোন গ্রহণ করুন।

শিক্ষা ক্ষেত্রে: শিক্ষার্থীর পড়াশোনার জন্য উচ্চ শিক্ষার জন্য শিক্ষা ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন দেওয়া হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীরা যারা টাকার সংকটে পড়াশোনা চালিয়ে দিতে পারছেন না তাদের জন্য ইসলামী ব্যাংক এখন পড়াশোনা ক্ষেত্রে লোন প্রদান করছে। 

উপরের এই খাত গুলোতে ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড সবচেয়ে বেশি পরিমাণে লোন দিয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডে খুব কম পরিমাণ সুদ দিতে হয় এজন্য ইসলামী ব্যাংকে গ্রাহকের সংখ্যা অনেক বেশি তাই সম্পূর্ণ নিশ্চিন্তে এবং নির্দ্বিধায় লোন পেতে ইসলামী ব্যাংকে যোগাযোগ করুন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করলাম ইসলামিক ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার উপায় সম্পর্কে সমিতি লোন নেওয়ার উপায় সম্পর্কে, ইসলামী ব্যাংক কি কি খাতে লোন দেয়, ইসলামিক ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার প্রয়োজনীয় শর্ত সমূহ কি কি। 

আজকের এই প্রতিবেদনটি ছিল শুধুমাত্র লোন নেওয়ার বিষয় সম্পর্কে যারা জরুরী মুহূর্তে আর্থিক সংকটে পড়ে লোন নিতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের লোন নেওয়া এবং দেওয়ার সুবিধার রয়েছে। 

সামান্য কয়েকটি শর্ত সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনারা নিজের আমানত জমা দিয়ে লোন নিতে পারবেন এবং ধীরে ধীরে সেই টাকা পরিশোধ করার মাধ্যমে নিজের আমানত আবারও ফিরিয়ে আনতে পারবেন। আশা করছি ওপরের আলোচনা মাধ্যমে আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার উপায় সম্পর্কে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url